আজ সোমবার | ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |১২ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি | সন্ধ্যা ৬:২৩

শিরোনাম :

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম রইসিসহ দেশটির বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক! র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়! যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আরাফাত রহমান কোকোকে আজও খুঁজে ফেরে তার চোখ

প্রকাশ: ২৫ জানুয়ারি, ২০২১ ১০:০৩ পূর্বাহ্ণ

আতিকুর রহমান রুমন:- দেশকে স্বয়ম্ভর, সমৃদ্ধ করার নেশায় তখন তারেক রহমান পাগলপারা। সারা দেশ চষে বেড়াচ্ছেন চারণের মতো। কৃষিজীবী, শ্রমজীবী ও সম্প্রদায়গত পেশার মানুষদের দিয়ে চলেছেন পরামর্শ আর সাধ্যমতো সহযোগিতা। এরই এক পর্যায়ে গেলেন তিনি কক্সবাজরে। সমবেত হাজার হাজার মানুষকে নিয়ে তিনি তাঁর কর্মসূচি সফলভাবে সম্পন্ন করলেন। দিনটি ছিল পয়লা বৈশাখ। হঠাৎ এক কৌতুহলী সাংবাদিক জিজ্ঞেস করে বসলেন, “ভাইয়া, আপনি স্ত্রী-সন্তানকে ছেড়ে এ ধরনের কর্মসূচির জন্য এই দিনটি কেন বেছে নিলেন? সেদিন হেসে হেসে তিনি বলেছিলেন, “আমাদের মতো লোকজনের নববর্ষ এভাবেই কাটবে। পুরো দেশটাই আমার কাছে একটি পরিবার বলে মনে হয়।”

২০০৪ সালের ১ জানুয়ারি তিনি ‘চ্যানেল আই’-এ একটি সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন। অনুষ্ঠানটিতে দৈনিক মানব জমিন-এর প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী সঞ্চালকের ভূমিকা পালন করছিলেন। এক পর্যায়ে মতিউর রহমান চৌধুরী জিজ্ঞেস করলেন- সংসার কেমন চলছে?উত্তরে তারেক রহমান বললেন- “সংসার কিছু অভিযোগের পালায় চলছে। রাজনীতিতে জড়িয়ে যাওয়ার জন্য এ দিকেই সময় বেশি দিতে হচ্ছে। স্ত্রী-সন্তানের অভিযোগ- তাদের সময় দিতে পারছি না।”

এসব ঘটনায় কারো মনে হতেই পারে, দেশের জন্য তাঁর যতো ভালবাসা, স্বজন-প্রিয়জনের প্রতি মমতা বোধ ততোখানি নেই, এ রকম ধারনা কেউ করলে তা কিন্তু একেবারেই ভুল। দেশের ও দশের জন্য তিনি যেমন আকুলপ্রাণ, স্বজন-প্রিয়জনের জন্যও তেমনি মমতার সাগর। অপরিসীম মাতৃভক্তি, স্ত্রী-কন্যার জন্য হৃদয় উজার করা প্রেম ও মমতা, ¯েœহধন্য ছোট ভাইয়ের জন্য অগাধ ভালবাসা, দেশের জন্য অন্তরের গভীর টানজ্জ সবকিছুই যেন সমানে সমান।

স্নেহের ছোট ভাই মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর জন্য তাঁর যে অগাধ ভালবাসা- জনসমক্ষে তার প্রথম প্রকাশ ঘটেছিল ২০০৭ সালের ১৬ এপ্রিল। এর আগের রাতেই ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মঈনুল রোডের বাড়ি থেকে গ্রেফতার হন আরাফাত রহমান কোকো। সে এক বর্বোরচিত ও বেদনা-বিধুর ঘটনা। রাত তখন সোয়া ১১টা। একের পর এক গাড়ি এসে থামছে মঈনুল রোডের বাসাটির সামনে। গাড়ি থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে নামছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। যৌথবাহিনীর প্রায় দু’শতাধিক সদস্য গোটা বাড়ি ঘিরে ফেলে। তখন বাসার ভেতরে ছিলেন দেশের তিন তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, তাঁর ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো, তার স্ত্রী শরমিলা রহমান, তাঁদের দু’কন্যা সন্তান জাফিয়া ও জাহিয়া, তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবায়দা রহমান ও তাদের একমাত্র সন্তান জায়মা রহমান। দেশনেত্রী এ সময় বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। জায়মা, জাফিয়া ও জাহিয়া ছিল ঘুমিয়ে। ডা. জুবায়দা রহমান, আরাফাত রহমান ও শরমিলা রহমান নিজ নিজ কক্ষে ছিলেন।

ঠিক সেই সময় গাড়ির আওয়াজ ও বুটের শব্দে সবাই হতবিহ্বল হয়ে পড়েন। এরপর শুরু হয় দরজায় ধাক্কাধাক্কি। বাসার দরজা ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম হলে প্রচন্ড আওয়াজ ও বুটের শব্দে গোটা বাড়ি জুড়ে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। ঘুমিয়ে ছিলেন যারা, সকলেই আঁতকে ওঠেন। ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে শিশুরা কেঁদে ওঠে। বিশ্রামরত দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এই ভীতিকর পরিবেশে ছুটে আসনে বাড়ির প্রধান ফোটকের দিকে। তিনি জানতে চান- ‘কে আপনারা?’ জবাবে জানানো হয় তারা যৌথ বাহিনীর সদস্য; কোকোকে গ্রেফতার করতে এসেছেন। এ সময় বেগম খালেদা জিয়া তাদের উদ্দেশে বলেন- ‘কোকোকে নিতে এসেছেন ভাল কথা, দরজা ভাঙছেন কেন? এতোটা নির্যাতন চালানো ভাল নয়!’

সাবেক প্রধানমন্ত্রী জানতে চান, তাদের কাছে এরেস্ট ওয়ারেন্ট আছে কিনা? থাকলেও এতো রাতে কেন? দিনের আলোয় আমার ছেলেকে ডাকলেও তো সে সময়মতো যথাস্থানে চলে যেতো। এরপর হুড়মুড় করে বাসায় ঢুকে পড়ে যৌথ বাহিনী। ভেতরে ঢুকেই তারা দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। একটি গ্রুপের সদস্যরা আরাফাত রহমান কোকোকে বলেন, আমাদের সাথে যেতে হবে। বলার সঙ্গে সঙ্গেই মৃদু হাসি দিয়ে বিনয়ী আরাফাত রহমান বিনা বাক্য ব্যয়ে যাবার প্রস্তুতি নেন। যৌথ বাহিনী তাঁকে নিয়ে যাওয়ার আগে আরাফাত রহমান মায়ের পা ছুঁড়ে সালাম করেন। এ সময় চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আরাফাত রহমানকে গাড়িতে তোলার সময় তাঁর স্ত্রী-সন্তান, বড় ভাই তারেক রহমানের স্ত্রী-সন্তানের অঝোরকান্নায় রাতের বাতাস ভারী হয়ে ওঠে।

যৌথ বাহিনীর আরেকটি গ্রুপ তল্লাশীর নামে রাত সাড়ে তিনটা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করে। তারা আরাফাত রহমানের স্ত্রীকেও বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। বাসা থেকে যাবার সময় তারা দুটি কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ও বেশ কিছু কাগজপত্র নিয়ে যায়।

আরাফাত রহমান কোকোর গ্রেফতারের কথা শুনে আবেগআপ্লুত হয়ে কেঁদে ওঠেন কারাবন্দী তারেক রহমান। তিনি তখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ছোট্ট একটি সেলে সুবিধাবঞ্চিত অবস্থায় অন্তরীন। তাঁর কান্নার শব্দে ছোট্ট সেলটি যেন কেঁপে উঠছিল। দিনভর তিনি কেঁদেছেন। তাঁকে সাহস যুগিয়েছে, সান্ত¡না দিয়েছে একই সেলে অপর বন্দী কবির। কারা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদপত্রে রিপোর্ট বেরিয়েছে যে, সারাদিন কাঁদতে কাঁদতে তাঁর চোখমুখ ফুলে গেছে।

কারাকর্তৃপক্ষ আরাফাত রহমান কোকোর গ্রেফতারের কথা তারেক রহমানকে জানাননি, তবে সেলে ছোট্ট একটি টেলিভিশন আছে, সেখানে কেবল বিটিভি’র অনুষ্ঠানমালা দেখা যায়। সেখানে সকাল এবং দুপুরের সংবাদে আরাফাত রহমান কোকোর গ্রেফতার হবার খবর প্রচার হয়েছিলো। তিনি টেলিভিশন দেখার আগেই অন্যান্য বন্দীর কাছ থেকে খবরটি জেনেছেন। একমাত্র ছোট ভাই গ্রেফতার হওয়ার খবর তাঁকে মারাত্মকভাবে আঘাত করেছে।

তারেক রহমান (পিনু) এবং আরাফাত রহমান কোকো পিঠেপিঠি দুই ভাই। তারা পরস্পর বন্ধু ও খেলার সাথীও। তারা এক সাথে স্কুলে গেছেন, এক সাথে খেলাধূলা করেছেন, আব্বা-আম্মার কাছে এক সাথেই অনুযোগ-অভিযোগ দাবি নিয়ে হাজির হয়েছেন, এক সাথে বেড়াতে গেছেন। সাবেক মন্ত্রী মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীনের জবানীতে পাওয়া যায়, এক সাথে দু’ভাই হজ¦ব্রত পালন করতে গেছেন, এক সাথে দু’ভাই স্ত্রী-কন্যা সমেত চট্টগ্রামে বেড়াতে গিয়েছিলেন। দু’ভাইয়ের মধ্যে চমৎকার বোঝাপড়া, চমৎকার হৃদ্যতা। হবেই না-বাকেন? দু’ভাই যে অভিন্ন সুখ-দুঃখের সাথী। বাবা শহীদ হবার পর শিশুকাল থেকেই দু’জন অনেক বিপদ-আপদ, ঝঞ্ঝাবহুল ইতিহাসের সাক্ষী। কখনো বাবাকে দেখেছেন তারা রণাঙ্গণে, কখনো দেখেছেন অগোছালো সেনাবাহিনীকে সংগঠিত করতে, কখনো সেই সেনাবাহিনীর সদস্যদের হাতে পিতার আটক হওয়া আর মুক্ত হওয়ার ঘটনা এবং একই বাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সদস্যের হাতে পিতার মর্মান্তিক শাহাদতবরণের ঘটনারও তারা সাক্ষী।

ছোট ভাইয়ের জন্য তারেক রহমানের যে কী অপরিমেয় স্নেহ-মমতা সেটা আরেকবার বোঝা গিয়েছিল আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর পর। ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি কুয়ালালামপুরে বাংরাদেশ সময় দুপুর সাড়ে ১২টায় তিনি ইন্তেকাল করেন। সীমাহীন অপপ্রচার, অকথ্য অত্যাচার ও নির্মম-নির্যাতন চালানো হয়। ভয়-ভীতি, হুমকি-ধামকিসহ নানারূপ মানসিক নির্যাতন চালিয়ে তাঁকে হৃদরোগী বানিয়ে ছেড়েছিল মঈনুল-ফখরুদ্দিন সেনাসমর্থীত সরকার। তার ফলেই চিকিৎসারত অবস্থায় বিদেশে তাঁর করুণ মৃত্যু ঘটে।

মৃত্যু সংবাদ শোনার সঙ্গে সঙ্গেই তারেক রহমান শোকে প্রায় পাথর হয়ে গিয়েছিলেন। অনেকটা সময় তিনি কোনো কথাই বলতে পারেন নি। তারপর শুরু হয় তাঁর অন্তর্ভেদী হাহাকার, বুখফাঁটা কান্না। প্রিয় ভাইটির কথা মনে হলেই তাঁর অন্তর এখনো গুমরে কেঁদে ওঠে, দীর্ঘশ^াস ফেলেন, নীরবে ও গোপনে অশ্রুপাত করেন।

আমার সাথে ভাল সখ্য আছে, এমন এক রাজনৈতিক কর্মী মাঝে মাঝেই লন্ডনে যান এবং তারেক রহমানের সাথে সাক্ষাত করে তার কুশলাদি জানতে চান। তাঁর মুখ থেকে শোনা গল্পটি এরকমঃ

দিন কয়েকের এক অনুষ্ঠানে লন্ডনে গেলাম। অনুষ্ঠানের মাঝখানে কিছুটা অবকাশ পাওয়া গেল। ভাবলাম, নেতার শারীরিক অবস্থা এখন কী রকম, দেখে আসি। দেখা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি স্বভাবসুলভ ভঙ্গীতে আমি মুখ খোলার আগেই আমার কুশল জিজ্ঞেস করলেন। দেখলাম, তিনি আগের চেয়ে বেশ খানিকটা সুস্থ হয়ে উঠেছেন। ভিশন ভালো লাগলো নিজের কাছে আত্মবিশ^াসে ভরপুর একজন ইতিবাচক প্রিয় তারেক রহমানকে দেখে। ভিনদেশেও পারিবারিক ও রাজনৈতিক কাজে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন। তাই, সময় বেশী না নিয়ে বিদায় নেবার আগেই মনের কথা বুঝতে পেরে তিনি বললেন, তুমিতো সেন্ট্রাল লন্ডনের দিকেই থাকছো, চলো ঐ দিকেই আমার গন্তব্য। এক পর্যায়ে তাঁর সঙ্গেই বেরিয়ে একটি অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সুযোগ হলো আমার। টেমস নদীর পাশে বাংলাদেশী অধ্যুষিত এলাকায় একটি সড়কের পাশে হঠাৎ করেই তিনি গাড়ি থামালেন। ডানপাশে জানালার কাঁচ খুলে তিনি এক দৃষ্টিতে কী যেন দেখছেন, কাকে যেন খুঁজছেন। তারপর আমার দিকে তাকিয়ে ডান হাতের তর্জনী দিয়ে নির্দেশ করে বললেন- ‘দেখো তো, দেখো তো কোকোর মতো লাগছে না? ঠিক যেন কোকো হেঁটে যাচ্ছে!’

আমার বুঝতে বাকি রইলো না,

স্নেহের ছোট ভাইকে আজও আগলে রেখেছেন বুকের মধ্যখানে। ভাইয়ের জন্য এখনো থামেনি তাঁর কান্না। রাস্তা- ঘাটে, সভা-সমাবেশে, বিপণীকেন্দ্রে বা লোকালয়ে যেখানেই যান, আজও তাঁর চোখ খুঁজেফেরে আরাফাত রহমান কোকোকে।

(লেখকঃ বিশিষ্ট্য কলামিস্ট ও সাংবাদিক -আতিকুর রহমান রুমন)

Please follow and like us:
error20
fb-share-icon
fb-share-icon20

এক্সক্লুসিভ প্রধান খবর লেখকের কলাম

আরও পড়ুন

গত ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

  • আর্কাইভ

    নড়াইল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত

    হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম রইসিসহ দেশটির বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত

    ফরিদগঞ্জে আনারস প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমির আজম রেজার গণসংযোগ অব্যাহত

    ফরিদগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মনিরের তালা মার্কার পথসভা

    যেসব এলাকায় চুরি হয় সে এলাকার নৈশপ্রহরীদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে:ডিএমপি কমিশনার

    আইফোন চুরির অভিযোগে মোঃ রাসেল নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ

    বিএনপি এখন জনগণের আস্থার স্থল : সালাম

    শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছে, সে কারণে আবোল তাবল বলছে :মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

    ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এর জামিন নামঞ্জুর:গভীর উদ্বেগ প্রকাশ মির্জা ফখরুলসহ মহানগর দক্ষিণ বিএনপির

     ৪৭ বোতল ফেনসিডিল সহ ০১ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১২, সিপিসি-১, কুষ্টিয়া

    নড়াইলের আর এক আতঙ্কিত জনপদের নাম লোহাগড়া

    বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ

    ‘প্লাটিনাম’ গ্রেডে লিড সার্টিফিকেট পেলো নিপা গ্রুপের ২ সহ প্রতিষ্ঠান

    ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    শত শত মানুষের অংশগ্রহণের মধ্যে দিয়ে দাগনভূঁইয়ার কুয়েত প্রবাসী আবু জাফর রাসেলের পিতার জানাজা সম্পুন্ন( ভিডিও সহ)

    আশুলিয়ায় মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের নিয়ে মতবিনিময় সভা

    চাঁদপুর সদরে সুমনের ঘোড়া মার্কাকে ঠেকাতে যত কুট কৌশল

    ফরিদগঞ্জে আনারশ প্রতীকের বিভিন্ন স্হানে গনসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক

    রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক!

    নড়াইলে চেয়ারম্যানকে গুলি করে মধুমতিতে পিস্তল ফেলেন, এ ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব

    শিশু, কিশোর- কিশোরী ও নারীদের মানোন্নয়নে কাজ করছে সরকার : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব

    র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

    কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন

    পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত

    ঋণখেলাপীদের তালিকা বিএনপির সময় বেশি ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক

    দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়!

    যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    গুরুতর অসুস্থ ডাবলুকে দেখতে হাসপাতালে গেলেন আবদুস সালাম

    • Dhaka, Bangladesh
      সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
      SalatTime
      Fajr3:50 AM
      Sunrise5:14 AM
      Zuhr11:55 AM
      Asr3:17 PM
      Magrib6:36 PM
      Isha8:00 PM
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুল হাসান বাবলু
    ই-মেইলঃ dk.kamrul@gmail.com
    ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও: মনির হোসেন
    ই-মেইলঃ fsgtcc@gmail.com
    copyright @ বাংলাদেশ দিনকাল / বিডি দিনকাল ( www.bddinkal.com )
    বিডি দিনকাল মাল্টি মিডিয়া (প্রা:) লিমিটেড প্রতিষ্ঠান।