আজ সোমবার | ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |১২ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি | সকাল ১০:২৮

শিরোনাম :

শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক! র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়! যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় তৃতীয় ধাপেও ৫১ জন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি

আষাঢ়ে নয়-ফাঁসির আসামির মুক্ত জীবন

প্রকাশ: ৯ অক্টোবর, ২০২১ ১২:৩৬ অপরাহ্ণ

মহিউদ্দিন আহমেদ জিন্টু

কামরুল হাসান, ঢাকা:-জেলখানায় ঢুকতে না ঢুকতেই ক্ষমা পেয়ে বেরিয়ে গেলেন ফাঁসির দণ্ড পাওয়া খুনের এক আসামি। খবর বলতে ছিল এটুকুই। আদালত, প্রসিকিউশন, আইনজীবী—কারও কাছে কোনো তথ্য নেই। কারাগারও মুখ খোলে না। ভাবছি হাল ছেড়ে দেব, ঠিক তখনই সুড়ঙ্গের মুখে আলোর দেখা।

তার পরে যা ঘটল রীতিমতো অবিশ্বাস্য। সেই খবর ছাপা হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে সংসদে সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠল। আইনমন্ত্রীকে তিনবার সংবাদ সম্মেলন করতে হলো। তাতেও শেষ নয়। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা পর্যন্ত করলেন আইনমন্ত্রী। রাজনীতির মাঠ আর সরকারের ভেতর-বাহির যেন তেতে উঠল একটি ছোট্ট খবরে। আজ ‘আষাঢ়ে নয়’-এর জন্য সেই গল্পটা।

প্রথম আলোয় যোগ দিয়েছি কিছুদিন আগে। হাতে বড় কোনো খবর নেই। খবরের খোঁজে দিনরাত টো টো করে ঘুরি। অফিসে ঢুকলে কর্তাব্যক্তিরা চশমার ফাঁক দিয়ে তাকান, কিন্তু কিছু বলেন না। হঠাৎ পেলাম এই খবর। হাল ভাঙা নাবিকের মতো খড়কুটো ধরে বাঁচার মতো ছুটলাম সেই খবরের পেছনে—যদি কিছু মেলে।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার ছিলেন কামরুল ইসলাম। তাঁর সাফ জবাব, এই আসামির কোনো কাগজপত্র নেই। কারণ, ক্ষমার আবেদনটি নিজেরাই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠিয়েছেন। পরে জেলখানার এক কর্মকর্তার পেছনে দুই দিন ঘোরাঘুরি করলে তিনি এক ব্যক্তির ঠিকানা লেখা একটি চিরকুট হাতে ধরিয়ে দিলেন। তাতে লেখা—আসামির নাম মহিউদ্দিন আহমেদ জিন্টু, পিতার নাম মরহুম শহীদুল্লাহ। ঠিকানা ডিস্টিলারি রোড, গেন্ডারিয়া। ব্যাস, ক্লু হাতে। এবার ছুট গেন্ডারিয়ার দিকে।

আসগর আলী জেনারেল হাসপাতাল এখন যেখানে, তার একটু সামনে হাসপাতালের দিক থেকে যেতে বাম হাতে ছিল একটি ওষুধের দোকান। সেই দোকানের পেছনেই বাড়িটি। ঠিকানা ধরে গেলাম, কিন্তু কেউ কোনো কথা বলে না। ডাকাডাকি করার পর একজন এসে বললেন, জিন্টু নামে কেউ সেখানে নেই। ফিরে গেলাম সেই ওষুধের দোকানে। দোকানের মালিকের সামনে সেদিনের দৈনিক পত্রিকা। পরিচয় দিতেই তেপায়া একটা টুল ঠেলে বসতে বললেন। নানা কথার ফাঁকে আসল কথা তুললাম। শুনে তিনি একটু চিন্তিত হলেন। বললেন, আজ যান, দেখি কাল কী করা যায়। পরের দিন গেলাম। তিনি বললেন দুই দিন পরে আবার যেতে। গিয়ে দেখি দোকান বন্ধ। এক দিন পর ঈদের ছুটি। আমার হাতে সময় নেই। পরের দিন আবার গেলাম।

একটি খবরের জন্য এভাবে ঘুরছি দেখে দোকানি খুবই মুগ্ধ হলেন। বললেন, জেল থেকে আসার পর জিন্টু নিজের বাড়ি ও শ্বশুরবাড়িতে গোপনে আছেন। কারও সঙ্গে দেখা করছেন না। আপনি অপেক্ষা করেন। আজ সন্ধ্যার পর দেখা হবেই। সেটা ছিল ২০০৫ সালের ১৮ জানুয়ারি।

সন্ধ্যা ৭টা কি ৮টা হবে। একটি দোতলা বাড়িতে আমি আর সেই দোকানি। দেখলাম, যাকে খুঁজছি, তিনি সেই দোকানির ঘনিষ্ঠ বন্ধু। দোকানি আমাকে এমনভাবে পরিচয় করালেন, যেন তাঁর সঙ্গে আমার অনেক দিনের সখ্য। তাতে বরফ গলল। আমাকে ঘরের ভেতরে ডাকলেন সেই মহিউদ্দিন আহমেদ জিন্টু। একটি বিছানায় তাঁর মা ছালেহা বেগম শুয়ে আছেন। পাশে ভাই মিন্টু। আমি এমনভাবে শুরু করলাম, যেন সবকিছুই আমার জানা। এতে কাজ হলো। জিন্টু নিজে থেকেই কথার ঝাঁপি খুললেন। আমার পকেটে ৯০ মিনিট রেকর্ডের মিনি টেপরেকর্ডার, তাতে নতুন ব্যাটারি। সব রেকর্ড হচ্ছে।

বললেন, ১৯৮২ সালের ২৫ জানুয়ারি সূত্রাপুরের ব্যবসায়ী আবদুল খালেক রানা ও ফিরোজ আল মামুন খুন হন। সেই সময়ের আলোচিত সন্ত্রাসী গালকাটা কামাল ও তাঁর সহযোগীরা তাঁদের খুন করেন। সেই মামলায় এরশাদের মন্ত্রী রুহুল আমীন হাওলাদার ও জিন্টুকে অভিযুক্ত করা হয়। সামরিক আদালত ১৯৮২ সালের ২০ জুলাই রায় দেন। তাতে শীর্ষ সন্ত্রাসী গালকাটা কামাল, তাঁর দুই সহযোগী শহীদ হোসেন ও আবুল কাসেমের সঙ্গে মহিউদ্দিন জিন্টুর ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়। সেই আদেশ কার্যকরও হয়। অবশ্য শুরু থেকেই জিন্টু পলাতক ছিলেন।

রায় ঘোষণার পর ভারতে পালিয়ে যান জিন্টু। পশ্চিমবঙ্গের কংগ্রেস নেতা সুলতান আহমেদের আশ্রয়ে তিন বছর কাটান। ভারতে অবস্থানের সময় তিনি গোপনে ভারতীয় পাসপোর্টও করেন। সেই পাসপোর্টে ভিসা নিয়ে চুপিসারে জাপানে চলে যান। তার আগে একবার ভারতীয় পাসপোর্টে থাইল্যান্ড ঘুরে আসেন। ভারত ত্যাগের পর তাঁর ভারতীয় পাসপোর্টের বিষয়টি গোয়েন্দা সংস্থা জেনে যায়। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য ইন্টারপোলের কাছে নোটিশ পাঠায়। জাপানের টোকিওতে পুলিশ তাঁকে তিন দিন আটকে রেখে জেরা করলে তিনি রাজনৈতিক আশ্রয় চান। কিন্তু জাপান তাঁকে আশ্রয় না দিয়ে তৃতীয় কোনো দেশে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। টোকিওতে বসে একই সঙ্গে তিনি কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও সুইডেনের ভিসা নেন।

ঢাকা থেকে বিএনপির নেতা মরহুম আবদুস সালাম তালুকদার, মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর রায় তাঁকে চিঠি দিয়ে কানাডায় না গিয়ে সুইডেনে যাওয়ার পরামর্শ দেন। এরপর থেকে তিনি রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে সুইডেনে বাস করেন। সেখানে ‘পায়েল’ নামে তাঁর একটি রেস্টুরেন্ট জমিয়ে তোলেন। বিএনপির বড় বড় নেতা সুইডেনে গেলেই তাঁর সঙ্গে দেখা করতেন। তিনিও তাঁদের খাতির-যত্ন করতেন। এভাবে হয়ে যান সুইডেন শাখা বিএনপির সভাপতি। পলাতক থাকা অবস্থায় ১৯৯২ সালে তিনি টেলিফোনে ঢাকায় বিয়েও করেন।

প্রথম দফায় বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মতিন চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন দেশে আসার জন্য। সব ঠিকঠাক থাকলেও শেষ পর্যন্ত তিনি বেঁকে বসেন। দ্বিতীয় দফায় বিএনপি ক্ষমতায় এলে তিনি আবার যোগাযোগ করেন। মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর রায়সহ দলের অনেক নেতা তাঁকে ফিরে আসার পরামর্শ দেন।

এরপর সবকিছু ঠিক করে ২০০৫ সালের ১ জানুয়ারি তিনি ঢাকায় আসেন। ৩ জানুয়ারি আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালতকে বলেন, তাঁর অনুপস্থিতিতে রায় ঘোষণা করায় ভয়ে আত্মগোপন করেন। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি বিএনপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এতে তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হন। আত্মসমর্পণের ১০ দিন পর ১৩ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ দ্রুত তাঁর সাজা মওকুফ করেন। ২০০৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সেই খবর ছাপা হয়। খবর ছাপা হওয়ার দিনই তিনি দেশ ত্যাগ করেন। এরপর শুরু হয় হইচই।

সাংসদ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত তখন অভিযোগ করেন, রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ সংবিধার লঙ্ঘন করেছেন। সংবাদ সম্মেলন করে তিনি সেই অভিযোগ করেন। এরপর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির তৎকালীন সম্পাদক ইনায়েতুর রহীম আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদকে দায়ী করে বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, দণ্ড মওকুফ হওয়ার আগে আইনমন্ত্রী সুইডেনে জিন্টুর আতিথেয়তা গ্রহণ করেন। আইনমন্ত্রী এই বিবৃতি মিথ্যা দাবি করে মানহানির মামলা করেন। মামলার পরপরই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। ইনায়েতুর রহীমের বাসায় দুই দফা পুলিশ অভিযান চালায়। এভাবে পাল্টাপাল্টি চলতে থাকে প্রায় বছরজুড়ে। এরপর ধীর ধীরে নতুন ঘটনার ভিড়ে হারিয়ে যায় জিন্টুর ঘটনা।

আমার হাতেও অনেক কাজ। নানা ব্যস্ততার ভিড়ে ভুলে গেছি জিন্টুর ঘটনা। হঠাৎ একদিন রাতে ফোন করলেন জিন্টুদের হাতে যে দুজন নিহত হয়েছিলেন, তাঁদের একজন ফিরোজ আল মামুনের স্ত্রী। তাঁর কণ্ঠে ক্ষোভ। বললেন, ‘সাংবাদিক সাহেব বিরাট চাকরি করেন। কাঁড়িকাঁড়ি টাকা বেতন পান। কিন্তু আমার মতো অসহায় মানুষের কথা কখনো ভাবেন? খোঁজ নিয়েছেন, স্বামী খুন হওয়ার পর আমরা এত বছর ধরে কীভাবে বেঁচে আছি, কেউ কি নিয়েছে?’ আমি কোনো উত্তর দিতে পারি না। তিনি কাঁদতে কাঁদতে ফোন রেখে দেন।

মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। হঠাৎ মেঘ করলে কখনো কখনো যেমন একা লাগে, ঠিক তেমনই নিঃসঙ্গ মনে হলো নিজেকে।(সৌজন্যে :আজকের পত্রিকা )

Please follow and like us:
error20
fb-share-icon
fb-share-icon20

আইন/আদালত প্রধান খবর মিডিয়া লেখকের কলাম

আরও পড়ুন

গত ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

  • আর্কাইভ

    ফরিদগঞ্জে আনারস প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমির আজম রেজার গণসংযোগ অব্যাহত

    ফরিদগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মনিরের তালা মার্কার পথসভা

    যেসব এলাকায় চুরি হয় সে এলাকার নৈশপ্রহরীদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে:ডিএমপি কমিশনার

    আইফোন চুরির অভিযোগে মোঃ রাসেল নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ

    বিএনপি এখন জনগণের আস্থার স্থল : সালাম

    শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছে, সে কারণে আবোল তাবল বলছে :মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

    ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এর জামিন নামঞ্জুর:গভীর উদ্বেগ প্রকাশ মির্জা ফখরুলসহ মহানগর দক্ষিণ বিএনপির

     ৪৭ বোতল ফেনসিডিল সহ ০১ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১২, সিপিসি-১, কুষ্টিয়া

    নড়াইলের আর এক আতঙ্কিত জনপদের নাম লোহাগড়া

    বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ

    ‘প্লাটিনাম’ গ্রেডে লিড সার্টিফিকেট পেলো নিপা গ্রুপের ২ সহ প্রতিষ্ঠান

    ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    শত শত মানুষের অংশগ্রহণের মধ্যে দিয়ে দাগনভূঁইয়ার কুয়েত প্রবাসী আবু জাফর রাসেলের পিতার জানাজা সম্পুন্ন( ভিডিও সহ)

    আশুলিয়ায় মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের নিয়ে মতবিনিময় সভা

    চাঁদপুর সদরে সুমনের ঘোড়া মার্কাকে ঠেকাতে যত কুট কৌশল

    ফরিদগঞ্জে আনারশ প্রতীকের বিভিন্ন স্হানে গনসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক

    রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক!

    নড়াইলে চেয়ারম্যানকে গুলি করে মধুমতিতে পিস্তল ফেলেন, এ ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব

    শিশু, কিশোর- কিশোরী ও নারীদের মানোন্নয়নে কাজ করছে সরকার : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব

    র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

    কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন

    পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত

    ঋণখেলাপীদের তালিকা বিএনপির সময় বেশি ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক

    দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়!

    যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    গুরুতর অসুস্থ ডাবলুকে দেখতে হাসপাতালে গেলেন আবদুস সালাম

    উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় তৃতীয় ধাপেও ৫১ জন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি

    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ডোনাল্ড লুয়ের বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিষ্কার

    • Dhaka, Bangladesh
      সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
      SalatTime
      Fajr3:50 AM
      Sunrise5:14 AM
      Zuhr11:55 AM
      Asr3:17 PM
      Magrib6:36 PM
      Isha8:00 PM
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুল হাসান বাবলু
    ই-মেইলঃ dk.kamrul@gmail.com
    ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও: মনির হোসেন
    ই-মেইলঃ fsgtcc@gmail.com
    copyright @ বাংলাদেশ দিনকাল / বিডি দিনকাল ( www.bddinkal.com )
    বিডি দিনকাল মাল্টি মিডিয়া (প্রা:) লিমিটেড প্রতিষ্ঠান।