আজ সোমবার | ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |১২ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি | বিকাল ৪:২১

শিরোনাম :

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম রইসিসহ দেশটির বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক! র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়! যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

মওদুদ আহমদ যখন রিমান্ডে -৫

কপালে কী আছে আন্দাজ করতে পারিনি

প্রকাশ: ২৬ মার্চ, ২০২১ ৫:৩২ অপরাহ্ণ

বিডি দিনকাল ডেস্ক :- ২০০৭ সালের ১২ই এপ্রিল, অর্থাৎ গত পরশুদিনের কথা। আমার স্ত্রী হাসনা দেশের বাইরে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনেকটা অশান্ত। গতবছর আমার প্রতিবন্ধী পুত্র আমান ও জোরাহ’র প্রথম বিয়ে বার্ষিকীতে একটা আনন্দ উৎসবমুখর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। এবার হাসনা না থাকাতে আমি ওদের জন্য হোটেল সেরিনাতে একটা প্রাইভেট ডিনারের ব্যবস্থা করেছিলাম। আমান সাজগোজ খুব পছন্দ করে। আমিও ভালো স্যুট পরলাম। আমানের দুই কাজিন দুলি ও মৃদুলাকেও সাজগোজের জন্য অপূর্ব লাগছিল।
তৌফিক-আসমাসহ আমরা সবাই মিলে ইটালিয়ান ডিনার খাই। আমান ও জোরাহ গোটা সময়টা খুবই উপভোগ করেছে। ১৪ই এপ্রিল বা আজকে আমানের ইস্টার ভ্যাকেশনের পর অক্সফোর্ডের স্পেশাল কলেজে বর্ষশুরু কোর্সে যোগ দেওয়ার জন্য ইংল্যান্ড রওনা হওয়ার কথা। সপ্তাহের শেষদিকে আমারও আরেকটা বই লেখার আমন্ত্রণে জার্মানীর হাইডেলবার্গ ইউনিভার্সিটিতে একটা ফেলোশীপে যোগ দেওয়ার ব্যবস্থা নির্ধারিত হয়েছিল।
বাসায় ফেরার পরপরই আমান-জোরাহ আমাকে বিদায় জানিয়ে উপরে তাদের ঘরে চলে গেল। আমি তখনো আমার পরনের কাপড় পরে আছি। রাত ১১টায় জনৈক মেজর রেদোয়ানের নেতৃত্বে হঠাৎ করে জনাবিশেক সাদা পোশাকধারী সশস্ত্র যৌথবাহিনীর সদস্যরা কমান্ডো কায়দায় আমার বাসায় এসে ঢোকে। তাদের সঙ্গে কোনো সার্চ ওয়ারেন্ট ছিল না। তারপরও প্রায় ৯ ঘণ্টা ধরে তারা আমার বাড়িতে তল্লাশি চালায়। তল্লাশি করে তারা কয়েকটি মদের বোতল এবং ২০০টি সিল্কের শাড়ি আবিষ্কার করে। বোতলগুলো আমি পেয়েছিলাম বিদেশি বন্ধু এবং কূটনীতিকদের কাছ থেকে উপহার হিসাবে। এগুলো তাদের আপ্যায়নেই ব্যবহার করা হতো। আর আমাদের সরকারের একেবারে শেষের দিকে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে গাড়ি করে শাড়িগুলো আমার নির্বাচনী এলাকায় বিতরণের জন্য আমার বাসায় পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তখন উত্তেজনাকর রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং সময়ের অভাবে সেগুলো আর বিতরণ করা সম্ভব হয়নি। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের জন্য বিদেশ থেকে আসা সিল্কের শাড়িগুলো আমাদের গ্রামাঞ্চলের মেয়েরা তেমন পছন্দ করে না। বিগত প্রায় ৩০ বছর যাবৎ প্রতিবছর, বিশেষ করে দুই ঈদের সময় আমি আমার ব্যক্তিগত খরচে নিজ এলাকার গরিব জনসাধারণের মধ্যে শত শত লুঙ্গি ও শাড়ি বিতরণ করে আসছি এবং দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় প্রত্যেক জননেতাই এমন করে থাকেন।
তল্লাশি করার সময় আমি বিনীতভাবে অফিসারদের কাছে অনুরোধ জানালাম তারা যেন আমার ছেলেকে ডিস্টার্ব না করেন। তাদের বোঝাবার চেষ্টা করলাম যে, আমার ছেলে একজন প্রতিবন্ধী এবং এ ধরনের জোর করে একসঙ্গে এত লোকের ঘরে ঢোকার ঘটনা তার মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। কিন্তু আমার কথা না শুনে তারা প্রায় সবাই একসঙ্গে আমার ছেলে আমানের প্রাইভেসি ভেঙে তার রুমে গিয়ে ঢুকলো। আমান আর জোরাহ্ তখন প্রবল ঝড় ও বজ্রপাতের আঘাতে কোনো গাছে আটকে থাকা দু’টি কবুতরের মতো ভয়ে আতঙ্কে কাঁপছে। হতচকিত হয়ে আমান নেমে এলো তার বিছানা থেকে। আমি যথাসম্ভব স্বাভাবিক ব্যবহার করে মৃদুস্বরে তাদের পাশের ঘরে চলে যেতে বললাম। চলে যেতে যেতে আমান বারবার জিজ্ঞেস করছিল, “বাবা কি হয়েছে? এরা এখানে কেন?” আমার ভয় হচ্ছিল যে, সে হঠাৎ এমন কিছু না করে বসে যার ফলে একটা অপ্রীতিকর অবস্থার সৃষ্টি হয় ওর মধ্যে বাড়তি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে ভেবে আমি আর বেশি বাক্য ব্যয় করলাম না। আমি চুপ করে রইলাম। আমান চরমভাবে নার্ভাস ও উদ্বিগ্ন অবস্থায় জোরাহ্কে অনুসরণ করে পাশের ঘরে চলে গেল। জীবনে এই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার ছাপ সম্ভবত তার সীমিত জীবনধারায় একটা মারাত্মক ক্ষতিকারক স্মৃতি হিসেবে স্থায়ীভাবে থেকে যাবে।
গতকাল ১৩ই এপ্রিল সকাল সাড়ে সাতটায় তল্লাশি শেষ হবার পর সেনাবাহিনীর মেজর আমাকে জানালো, “আপনাকে অ্যারেস্ট করা হলো, তৈরি হয়ে নিন, আপনাকে যেতে হবে আমাদের সঙ্গে।” জিজ্ঞেস করেছিলাম, “আপনাদের সঙ্গে কি কোর্টের কোনো অর্ডার আছে।” মেজর সাহেবরা আবার ইংরেজিতে কথা বলতে ভালোবাসেন। বললেন, “নো।” রিমান্ডে যখন জেরা করে সবসময় ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করেছে। তখনো তাই।
ওদের সঙ্গে তর্ক করা ছিল বৃথা চেষ্টা। আমার বাড়িতে গৃহকর্মীরা ছাড়া অন্য কোনো লোকজন ছিল না। টেলিফোন সংযোগ ইতিমধ্যেই কেটে দেওয়া হয়েছিল। আমি কারো সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলাম না। অতি নিকটাত্মীয়ের সঙ্গেও যোগাযোগের কোনো উপায় ছিল না। আমার বাড়ি বিরাট এক পুলিশবাহিনী ও সেনাবাহিনীর যানবাহন দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছিল। বাইরের কাউকে আমার বাসায় ঢুকতেও দেয়া হচ্ছিল না। গোটা পরিস্থিতি ছিল একটা যুদ্ধাবস্থার মতো, তারা যেন কোনো পরাজিত শত্রুর ক্যাম্প পাহারা দিচ্ছে। আমি বরাবরই একজন শান্তিপ্রিয় মানুষ। কোনো রকমের আগ্নেয়াস্ত্র আমার একেবারেই অপছন্দ। জীবনে একটা পাখিও আমি শিকার করতে চাইনি। আমার মতো নিরীহ একজনকে আটকাতে গিয়ে মহাপ্রস্তুতির কোনো দরকার ছিল না। রাষ্ট্রীয় সম্পদের এটা ছিল একটা অহেতুক অপচয়।
আমি খুব তাড়াতাড়ি হাতমুখ ধুয়ে একটা সাফারী স্যুট পরে নিলাম। কতদিন থাকতে হবে না জেনে ছোট্ট একটা ব্যাগে ভরে নিলাম প্রয়োজনীয় কিছু জিনিসপত্র। ফোনটা উঠিয়ে দেখলাম সেটা তখনো নিশ্চল। ৯টার দিকে আমাকে ওঠানো হলো কালো গ্রাসের জানালাওয়ালা একটা গাড়িতে। তাৎক্ষণিকভাবে বাঁধা হলো আমার চোখ। তারপর সেই গাড়ি প্রায় ডজনখানেক গাড়ির একটা বহরের পেছনে পেছনে চলতে থাকলো। আমার মনে হচ্ছিল সিনেমায় দেখা দৃশ্যের মতো, একজন অস্ত্র কিংবা ড্রাগ ব্যবসায়ী মাফিয়া সর্দারকে গোপন কোনো স্থান থেকে গ্রেপ্তার করে দু’পাশে কড়া পাহারা দিয়ে জেলখানার দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কোনো দিকে সে যাতে পালাতে না পারে সেটা নিশ্চিত করতে এই কঠিন নিরাপত্তা। বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় আমান ও জোরাহ্র কথা ভেবে আমার মনটা আরো বিষন্ন হলো নিচে নেমে এসে হয়তো তারা দেখবে তাদের বাবা নেই। মনে করবে আমি বোধহয় কোনো কাজে চলে গেছি। তারা হয়তো কিছুতেই বুঝতে পারবে না যে, জীবনের সবচেয়ে চরম অপদস্থ ও অত্যাচার-নির্যাতন করতে তাদের ৭০ বছরের বাবাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এক অজানা অন্ধকারের দিকে।
আগের কথায় ফিরে আসি। সেদিন ছিল ১৪ই এপ্রিল। বাংলা নববর্ষের দিন। এক ঘণ্টা পর আবার দু’জন লোক এসে হাজির হলো। আমাকে বললো, ওদের সঙ্গে যেতে হবে। “কোথায়?” আমি জিজ্ঞেস করলাম। গতকাল যাদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন সেই একই টিমের কাছে, এরা বললো ওদের একজন ইতিমধ্যেই আমাকে নিজের পরিচয় দিয়ে বলেছে ওর নাম হযরত আলী। খসখসে গলায় সে বললো, “আপনার নাম আজ খবরের কাগজের পৃষ্ঠাজুড়ে লাল কালির হেডলাইন হয়েছে। বিরাট বড় করে ছবিও ছাপা হয়েছে। আপনার বাড়ি থেকে ওরা বিপুল পরিমাণে লুকিয়ে রাখা বিদেশি মদের বোতল ও গরিবদের মাঝে সরকারের বিতরণ করার জন্য দেওয়া সিল্কের শাড়ি উদ্ধার করেছে। আপনি গরিবদের প্রাপ্য জিনিসগুলো চুরি করেছেন। এসব ছাপানো হয়েছে।” আমি কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই সে বললো, “লোকজন কি তা বিশ্বাস করবে?” আমি বললাম, “হ্যা। প্রথম প্রথম লোকজন তা বিশ্বাস করবে। পরে ক্রমান্বয়ে তারা এ বিষয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে, ধীরে ধীরে তা ভুলেও যাবে।” সে বললো, “কিন্তু এতে আপনার সুনামের অনেক ক্ষতি হয়েছে।” আমি বললাম, “সেটাই তাদের উদ্দেশ্য।”
রাজনীতিবিদদের পূর্ব পরিকল্পিতভাবে চরিত্রহনন এবং গণনিন্দিত করতে সামরিক সরকার খুব পরিপক্ক। এটা চিরন্তন একটা ব্যাপার। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে এসব ঘটনা সবসময় দেখা যায়। সত্যিকারের আইনানুগ কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে প্রায় সময় প্রচার মাধ্যমের কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। রাজনীতিবিদদের তথাকথিত বিচার করার উদ্যোগ নেয়। এটা খুবই সাধারণ একটা ব্যাপার। মনে মনে এসব চিন্তা করে নিজেকে প্রবোধ দিলাম।
আমি প্রস্তুত হয়ে নিলাম এবং ওরা এগিয়ে আসার আগে স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়েই আমার দুচোখ বেঁধে দেয়ার অনুরোধ জানালাম। আমাকে আবার নিয়ে যাওয়া হলো পুরনো সেই টর্চার চেম্বারে। আমার কপালে কী আছে আন্দাজ করতে পারিনি। তাদেরকে মনে হলো আগের দিনের মতোই উদ্ধত। তবে মনে হলো সংখ্যায় তারা সেদিনের চেয়ে কম। “গতরাতে আপনার আলোচনা কেমন হলো?” একজন জিজ্ঞেস করলো আমাকে। এটা ছিল একটা কঠিন প্রশ্ন -যার উত্তর সহজে দেওয়ার নয়। ভাবতে ভাবতে আমি কথা বলার ইচ্ছা হারিয়ে ফেললাম। ভেতরে ভেতরে রাগে আমার মন ক্ষুব্ধ হয়ে উঠলো। ওদের তুলনায় এরা আমার সঙ্গে যে কুৎসিত আচরণ করেছে এবং যে কদর্য ভাষা ব্যবহার করেছে সেই দুর্ব্যবহারের জন্য তাদের মনে মনে অভিসম্পাত দিচ্ছিলাম। তবে অনেক কষ্টে নিজেকে সংযত রাখলাম।
আর একজন গতকালের জিজ্ঞাসাবাদের প্রসঙ্গ টেনে প্রশ্ন করলো, “তাহলে গতরাতে কি আপনার লুকোনো সম্পদ সম্পর্কে জানাবার বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেছেন?” “আমার লুকানো কোনো সম্পদ নেই।” সোজা জবাব দিলাম। আসলে এ নিয়ে সারা রাত আমি ভাববার সময়ই পাইনি। সারা রাত আমার কেটেছে মশককুলের আক্রমণের মধ্য দিয়ে। ভোররাত কেটেছে ওদের উপরের ঘরে অপর টিমের জিজ্ঞাসাবাদে। “আজ সকালে আপনাকে কোর্টে হাজির করা হবে এবং তখনই আপনি নিজের অপরাধ সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারবেন।” এ কথা শোনামাত্র স্বস্তির এক তরঙ্গ বয়ে গেল আমার দেহমনের উপর দিয়ে। তাহলে শেষ পর্যন্ত মহান আলাহর দয়ায় আমি এই ‘ব্লাক হোল’ থেকে বের হয়ে মুক্ত হাওয়ায় ফিরে যেতে পারবো, এর চেয়ে ভালো আর কিছুই হতে পারে না। গতদিনে এবং রাতে আমার উপর দিয়ে যে ঝড় বয়ে গেছে তা যেন কয়েক মুহূর্তের জন্য আমি ভুলে গেলাম।

Please follow and like us:
error20
fb-share-icon
fb-share-icon20

নোয়াখালী রাজনীতি লেখকের কলাম

আরও পড়ুন

গত ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

  • আর্কাইভ

    হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম রইসিসহ দেশটির বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত

    ফরিদগঞ্জে আনারস প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমির আজম রেজার গণসংযোগ অব্যাহত

    ফরিদগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মনিরের তালা মার্কার পথসভা

    যেসব এলাকায় চুরি হয় সে এলাকার নৈশপ্রহরীদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে:ডিএমপি কমিশনার

    আইফোন চুরির অভিযোগে মোঃ রাসেল নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ

    বিএনপি এখন জনগণের আস্থার স্থল : সালাম

    শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছে, সে কারণে আবোল তাবল বলছে :মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

    ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এর জামিন নামঞ্জুর:গভীর উদ্বেগ প্রকাশ মির্জা ফখরুলসহ মহানগর দক্ষিণ বিএনপির

     ৪৭ বোতল ফেনসিডিল সহ ০১ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১২, সিপিসি-১, কুষ্টিয়া

    নড়াইলের আর এক আতঙ্কিত জনপদের নাম লোহাগড়া

    বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ

    ‘প্লাটিনাম’ গ্রেডে লিড সার্টিফিকেট পেলো নিপা গ্রুপের ২ সহ প্রতিষ্ঠান

    ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    শত শত মানুষের অংশগ্রহণের মধ্যে দিয়ে দাগনভূঁইয়ার কুয়েত প্রবাসী আবু জাফর রাসেলের পিতার জানাজা সম্পুন্ন( ভিডিও সহ)

    আশুলিয়ায় মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের নিয়ে মতবিনিময় সভা

    চাঁদপুর সদরে সুমনের ঘোড়া মার্কাকে ঠেকাতে যত কুট কৌশল

    ফরিদগঞ্জে আনারশ প্রতীকের বিভিন্ন স্হানে গনসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক

    রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক!

    নড়াইলে চেয়ারম্যানকে গুলি করে মধুমতিতে পিস্তল ফেলেন, এ ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব

    শিশু, কিশোর- কিশোরী ও নারীদের মানোন্নয়নে কাজ করছে সরকার : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব

    র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

    কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন

    পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত

    ঋণখেলাপীদের তালিকা বিএনপির সময় বেশি ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক

    দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়!

    যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    গুরুতর অসুস্থ ডাবলুকে দেখতে হাসপাতালে গেলেন আবদুস সালাম

    উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় তৃতীয় ধাপেও ৫১ জন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি

    • Dhaka, Bangladesh
      সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
      SalatTime
      Fajr3:50 AM
      Sunrise5:14 AM
      Zuhr11:55 AM
      Asr3:17 PM
      Magrib6:36 PM
      Isha8:00 PM
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুল হাসান বাবলু
    ই-মেইলঃ dk.kamrul@gmail.com
    ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও: মনির হোসেন
    ই-মেইলঃ fsgtcc@gmail.com
    copyright @ বাংলাদেশ দিনকাল / বিডি দিনকাল ( www.bddinkal.com )
    বিডি দিনকাল মাল্টি মিডিয়া (প্রা:) লিমিটেড প্রতিষ্ঠান।