আজ সোমবার | ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |১২ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি | বিকাল ৫:৪৮

শিরোনাম :

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম রইসিসহ দেশটির বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক! র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়! যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

মওদুদ আহমদ যখন রিমান্ডে -৬

ঘরটির ভয়াবহ অবস্থা দেখে আমি হতবাক হয়ে গেলাম

প্রকাশ: ২৬ মার্চ, ২০২১ ৫:৩৬ অপরাহ্ণ

বিডি দিনকাল ডেস্ক :-  কিন্তু আমার সেই আনন্দানুভূতি ছিল খুবই ক্ষণস্থায়ী। তারা বললো, আমার ছবি তোলা হবে এবং ভিডিও ক্যামেরায় তোলা একটা ফুটেজের সামনে আমাকে একটা কাগজে সই দিতে হবে। “কিসের কাগজে?” তারা বললো, “সময় হলেই দেখতে পাবেন।” আমি কিছু বলার আগেই তারা ঘর থেকে বের হয়ে গেল। আমার চোখ থেকে খুলে নেওয়া হলো কালো কাপড়ের টুকরো। এবার আমি পুরো ঘরটাকে দেখার সুযোগ পেলাম। এটি অনেকগুলো ঘরের একটি বলে আমার কাছে মনে হলো। ঘরটির ভয়াবহ অবস্থা দেখে আমি হতবাক হয়ে গেলাম। চারদিকে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে লোহার রড ও চাকতি, ধাতব চেন, সরু ও মোটা নানা আকারের রশি, নানা ধরনের বৈদ্যুতিক সাজসরঞ্জাম, যার সবগুলোই হলো মানুষের উপর নির্যাতন করে জিজ্ঞাসাবাদ করার উপাদান।
এসব সাজসরঞ্জাম এবং ভয়াল কদর্য আচরণ করার জন্য একটা স্বাধীন দেশে এ ধরনের অফিসারদের পেছনে জনগণের অর্থ ব্যয়ের কোনো কারণ আমি খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
হযরত আলী আমাকে জানালো, “একই উদ্দেশ্যে সেখানে রয়েছে আরো তিনটি কামরা। পাশের কামরায় একটি টিম আরেকজন বন্দির ছবি তোলা ও সই নেওয়ার কাজে ব্যস্ত রয়েছে, সেটা শেষ হলেই তারা এই কামরায় আসবে।” এই বলে সে তাড়াতাড়ি চলে গেল। একটু পরেই রোগা কাঁধে দু’টি ক্যামেরা ঝোলানো অবস্থায় উস্কোখুস্কো একজন লোক এবং প্লাস্টিকের ফাইল হাতে খোঁচা খোঁচা দাড়িওয়ালা আর একজন লোক কামরাতে এসে ঢুকলো। কোনোরকম ওয়ার্নিং না দিয়েই ক্যামেরাম্যানটি বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে চারদিক থেকে আমার ছবি তুলতে লাগলো। স্টিল ক্যামেরায় বেশ কয়েকটা ছবি তোলার পর ডিজিটাল ভিডিও ফুটেজও করলো। আরেকজন নির্লিপ্তভাবে ছাপানো কিছু লেখা একটা কাগজের টুকরায় আমার সই নেওয়ার জন্য এনে রাখলো টেবিলের ওপর। কাগজে লেখা ছিল ছোট আকারের একটা বিবৃতি এই বলে যে, বন্দি অবস্থায় আমার সঙ্গে ভালো আচরণ করা হয়েছে এবং আমার কোনো সমস্যা হয়নি। এ ছিল নির্ভেজাল একটা মিথ্যা কথা। কিন্তু ওদের সঙ্গে তর্ক করার কোনো অবকাশ বা সুযোগ ছিল না। আমার মূল উদ্দেশ্য ছিল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেখান থেকে বের হয়ে যাওয়া। আমার মনে মনে এই আশা যে, আমাকে আর এখানে ফিরে আসতে হবে না। আমি কাগজে সই করে দিলাম ।
আবার আমার দু’চোখ বাঁধা হলো। তারপর আমাকে বিরাট আকারের বেঞ্চ লাগানো একটি ভ্যানগাড়িতে চড়ানো হলো। ভ্যানের কাঠের বেঞ্চের ওপর বসতে হলো। সঙ্গের গার্ডরা বললো, এটা পুলিশবাহিনীর একটা প্রিজন ভ্যান। লম্বা রাস্তা পেরিয়ে পুরনো ঢাকার ভেতর দিয়ে এটা যাবে জেলা জজ আদালতের দিকে। চোখে কিছু না দেখলেও মানসচক্ষে ছোটকালের কথা মনে পড়ে যায়। কোলকাতায় আমার জন্মÑ সেখান থেকে ৯-১০ বছর বয়সে আমরা চলে আসি ঢাকায় এবং এই শহরেই আমি বড় হয়েছি। এই শহরের প্রায় সবকিছুই আমার জানা। আমার বাবা ধর্মপ্রাণ একজন ব্যক্তি ছিলেন, আরবি ও ফারসি ভাষায় সুপ-িত ও আলীয়া মাদ্রাসার একজন খ্যাতনামা প্রফেসর। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির কারণে দাঙ্গাবিধ্বস্ত পশ্চিমবঙ্গ থেকে হাজার হাজার মানুষ পূর্ববঙ্গে চলে আসে। দেশ বিভাগের সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার ধর্মীয় শিক্ষার প্রসিদ্ধ প্রাণকেন্দ্র আলীয়া মাদ্রাসা স্থানান্তরিত করার সম্পূর্ণ দায়িত্ব অর্পিত হয়েছিল একজন সিনিয়র মুহাদ্দীস হিসেবে আমার বাবার ওপর। সে সময় পুরনো ঢাকা ছিল প্রাদেশিক রাজধানীর মূল কেন্দ্রবিন্দু, জনসংখ্যা মাত্র আড়াই লক্ষ। সবচাইতে প্রচলিত যানবাহনের মধ্যে ছিল চার চাকার ঘোড়ার গাড়ি। বেশির ভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ ছিল না। পয়ঃনিষ্কাশন, টেলিফোন লাইন, টেলিভিশন, কলের পানি, এসব ছিল সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। এর পরেও এখানে জীবনধারা ছিল অনেক শান্তিপূর্ণ, মনোরম, অন্তরঙ্গ এবং চ্যালেঞ্জিং। আমরা থাকতাম নিম্ন আদালতের কাছেই ইসলামপুরে সরকারি একটি বাড়িতে। এলাকাটা ছিল শাঁখারী বাজারের কাছাকাছি। সুদক্ষ স্বর্ণশিল্পী ও শাঁখাশিল্পী কারিগররা এই অঞ্চলে বাস করতেন। যুগ যুগ ধরে সেখানে হিন্দুদের পূজার মৌসুমি মহোৎসব হতো। তাদের আপ্যায়নে মুখরোচক খাবারের বিষয়টি কোনোদিনই ভুলার নয়। তার কাছেই ছিল সেন্ট গ্রেগরীজ হাইস্কুল। এই স্কুলে ১৯৪৮ সালে আমাকে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি করা হয়।
ট্রাফিক জ্যাম থাকায় গাড়ি আস্তে চলছিল। তারপরও আমরা ঠিক কোথায় আছি তা মনে মনে নির্ণয় করার চেষ্টা করছিলাম। খুব সম্ভবত তখনো আমরা যাচ্ছিলাম ঢাকার নতুন অংশের ভেতর দিয়ে। এই ঢাকা শহর চারপাশে দ্রুত বিস্তার ঘটাচ্ছে। প্রায় ৮০ লাখ মানুষ এখন এখানে বসবাস করে এবং ঢাকা ২০১২ সালের মধ্যে পৃথিবীর প্রধান ১০টি মেগাসিটির একটা হবেÑ এমন ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে। বিগত ৬০ বছর যাবৎ এই ঢাকা শহরে বসবাসকালে আমি এর প্রতিটি স্তরে প্রতিটি উন্নয়নের সাক্ষী। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের সময় গোটা দেশের জনসংখ্যা ছিল সাড়ে ৭ কোটি। পরবর্তী ৩৮ বছরে সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ কোটিতে। একজন বাংলাদেশপ্রেমীর জন্য এ এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। একসময় এখানকার অপ্রশস্ত রাস্তায় ছিল কেরোসিনের বাতি। প্রতিদিন সন্ধ্যাবেলা মিউনিসিপ্যালিটির লোকজন মই নিয়ে সেই বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিয়ে যেত। আজ সেখানে প্রশস্ত রাজপথ ও প্রতিরাতে রাজপথে হাজার হাজার সোডিয়াম বাতি জ্বলে।
মনে পড়ে সেই দিনগুলোর কথা। নগরায়নের স্বার্থে শত শত বছরের পুরনো বটগাছ ও কৃষ্ণচূড়াগুলোকে নিষ্ঠুরভাবে বুলডোজার দিয়ে প্রতিনিয়ত দলিত মথিত করা হচ্ছিল। চারদিক থেকে পরিবেশবাদীরা প্রতিবাদে মিছিল করে শাহবাগ থেকে তেজগাঁও এয়ারপোর্ট পর্যন্ত এলাকা মুখরিত করে রাখছিল। পদের উন্নয়নমুখী জীবনযাত্রার এই গতিপ্রবাহে ঢাকাকে নতুন অবয়ব দেওয়ার জন্য রাস্তায় সারিবদ্ধ কৃষ্ণচূড়া, শেফালী, শিমুল, কাট গোলাপ ও কাঁঠালচাপা গাছগুলোকে মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছিল মাটির সাথে। শুধু ঢাকা কেন, সারা দেশেই দ্রুত পরিবর্তনগুলো ঘটে যাচ্ছিল। কেরোসিনের বাতির জায়গায় নিওন বাতি, মেথর ও ডোম দিয়ে প্রতিদিন হাতে পরিষ্কার করা পায়খানা ও পয়ঃনিষ্কাশনের জায়গায় স্বয়ংক্রিয় ফ্লাশিং ওয়াটার, তালপাতায় বানাানো হাতপাখার স্থলে সিলিং ফ্যান, টেলিপ্রিন্টারের জায়গায় ফ্যাক্স, পোস্টাল চিঠিপত্রের বদলে ই-মেইল, ল্যান্ড টেলিফোনের জায়গায় সেলফোন, সাদা-কালো টেলিভিশনের জায়গায় প্রমাণ সাইজের রঙিন টিভি, কাঠ ও শুকনো পাতা পোড়ানো চুলার জায়গায় গ্যাসের চুলাÑ এসব নাগরিক সুবিধা ঢাকার বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। এসব সুযোগ-সুবিধা এখন সদর পল্লী পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে।
আমার মনে আছে, যেদিন আমাদের বাসায় কাপড় ইস্ত্রি করার জন্য কয়লার ইস্ত্রির বদলে একটি বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি ও রুটি সেঁকার জন্য টোস্টার নিয়ে আসা হলো সেদিনের অপরিসীম আনন্দের কথা। অ্যানালগ একটি টেলিফোন পরিস্থাপনের বিষয়টি ছিল বিরাট এক ঘটনা। নয় ভাই ও তিন বোনকে ঘরের মেঝেতে মাদুর বিছিয়ে আমার স্নেহময়ী মা যখন আমাদের খাবার দিতেন তখন বাড়িটাতে নেমে আসতো উৎসবের আনন্দ। আমাদের সবার খাওয়া শেষ হওয়ার আগে মা ও বাবাকে কোনোদিন আহার করতে দেখিনি। কোনো কারণে আমাদের কারো একদিন বাসায় ফিরতে দেরি হলে তার না ফেরা পর্যন্ত মা না খেয়ে অপেক্ষা করতেন। আর যত দেরিই হোক না কেন মা প্রথমে বাবাকে খাবার বেড়ে দিয়ে তারপর নিজে খেতে বসতেন।সূত্র মানবজমিন

Please follow and like us:
error20
fb-share-icon
fb-share-icon20

নোয়াখালী রাজনীতি লেখকের কলাম

আরও পড়ুন

গত ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

  • আর্কাইভ

    হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম রইসিসহ দেশটির বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত

    ফরিদগঞ্জে আনারস প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমির আজম রেজার গণসংযোগ অব্যাহত

    ফরিদগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মনিরের তালা মার্কার পথসভা

    যেসব এলাকায় চুরি হয় সে এলাকার নৈশপ্রহরীদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে:ডিএমপি কমিশনার

    আইফোন চুরির অভিযোগে মোঃ রাসেল নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ

    বিএনপি এখন জনগণের আস্থার স্থল : সালাম

    শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছে, সে কারণে আবোল তাবল বলছে :মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

    ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এর জামিন নামঞ্জুর:গভীর উদ্বেগ প্রকাশ মির্জা ফখরুলসহ মহানগর দক্ষিণ বিএনপির

     ৪৭ বোতল ফেনসিডিল সহ ০১ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১২, সিপিসি-১, কুষ্টিয়া

    নড়াইলের আর এক আতঙ্কিত জনপদের নাম লোহাগড়া

    বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ

    ‘প্লাটিনাম’ গ্রেডে লিড সার্টিফিকেট পেলো নিপা গ্রুপের ২ সহ প্রতিষ্ঠান

    ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    শত শত মানুষের অংশগ্রহণের মধ্যে দিয়ে দাগনভূঁইয়ার কুয়েত প্রবাসী আবু জাফর রাসেলের পিতার জানাজা সম্পুন্ন( ভিডিও সহ)

    আশুলিয়ায় মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের নিয়ে মতবিনিময় সভা

    চাঁদপুর সদরে সুমনের ঘোড়া মার্কাকে ঠেকাতে যত কুট কৌশল

    ফরিদগঞ্জে আনারশ প্রতীকের বিভিন্ন স্হানে গনসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক

    রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক!

    নড়াইলে চেয়ারম্যানকে গুলি করে মধুমতিতে পিস্তল ফেলেন, এ ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব

    শিশু, কিশোর- কিশোরী ও নারীদের মানোন্নয়নে কাজ করছে সরকার : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব

    র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

    কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন

    পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত

    ঋণখেলাপীদের তালিকা বিএনপির সময় বেশি ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক

    দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়!

    যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    গুরুতর অসুস্থ ডাবলুকে দেখতে হাসপাতালে গেলেন আবদুস সালাম

    উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় তৃতীয় ধাপেও ৫১ জন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি

    • Dhaka, Bangladesh
      সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
      SalatTime
      Fajr3:50 AM
      Sunrise5:14 AM
      Zuhr11:55 AM
      Asr3:17 PM
      Magrib6:36 PM
      Isha8:00 PM
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুল হাসান বাবলু
    ই-মেইলঃ dk.kamrul@gmail.com
    ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও: মনির হোসেন
    ই-মেইলঃ fsgtcc@gmail.com
    copyright @ বাংলাদেশ দিনকাল / বিডি দিনকাল ( www.bddinkal.com )
    বিডি দিনকাল মাল্টি মিডিয়া (প্রা:) লিমিটেড প্রতিষ্ঠান।