আজ সোমবার | ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ |১২ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি | বিকাল ৩:১৭

শিরোনাম :

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম রইসিসহ দেশটির বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক! র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়! যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

রুপালী ইলিশ বাংলার অহংকার

প্রকাশ: ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ৮:৪৪ পূর্বাহ্ণ
।। ওসমান গনি।।মৎস্য জগতে ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ। ইলিশ মাছ একদিকে যেমন আমাদের জাতীয় মাছ অপরদিকে এটি আমাদের জাতীয় অর্থনীতির আয়ের ও একটা বিশাল অংশ।প্রতি বছর আমরা আমাদের রুপালী ইলিশ বিদেশে রপ্তানী করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে থাকি।যেটা আমাদের অর্থনীতির চাকাকে সচল করতে ব্যাপকভাবে সাহায্য করে থাকে। দারুন আশা জাগিয়েছে চকচকে রূপালী ইলিশ মাছ। ইলিশ উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে প্রথম। বিগত ৯ বছরে দেশে ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে ৮৬ শতাংশ। বর্তমান সরকারের সফল মৎস্যবান্ধব নীতি ও কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফলেই তা সম্ভব হয়েছে। সম্প্রতি ভারতে অনুষ্ঠিত মৎস্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়ার্ল্ডফিশের সম্মেলনে চলতি মাসে এ তথ্য উঠে এসেছে।  সেখানে অন্যতম আলোচনার বিষয় ছিল বাংলাদেশে কীভাবে ইলিশের উৎপাদন বাড়ল। ওয়ার্ল্ডফিশের তথ্যমতে, বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলংকা ও পাকিস্তানে ইলিশের উৎপাদন কমেছে। বাংলাদেশের পরই ইলিশের উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থানে ভারত। পাঁচ বছর আগে দেশটিতে বিশ্বের প্রায় ২৫ শতাংশ ইলিশ উৎপাদিত হতো। তবে চলতি বছর তাদের উৎপাদন প্রায় সাড়ে ১০ শতাংশে নেমেছে। এছাড়া তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে মিয়ানমার। দেশটিতে ৩ শতাংশের মতো উৎপাদন হয়েছে। আর ইরান, ইরাক, কুয়েত ও পাকিস্তানে বাকি ইলিশ উৎপাদন হয়েছে।
বাংলাদেশে বছর বছর ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলেছে ইলিশের প্রজনন। মাছের রাজা ইলিশের বার্ষিক উৎপাদন এ বছর ৫ লাখ মেট্রিক টন ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। যা চার দশকের ব্যবধানে পরিমাণে প্রায় দ্বিগুণ। যা সৃষ্টি করছে আশার ঝিলিক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কঠোর নির্দেশনায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে প্রশাসনের নজরদারি, কর্মহীন সময়ে চাল বিতরণসহ গরীব জেলে-বান্ধব বিকল্প সহায়তা কর্মসূচির বাস্তবায়ন জাটকা ও মা ইলিশ নিধন রোধের ক্ষেত্রে সাফল্যের নজির সৃষ্টি করেছে।
কেননা এরফলে প্রতিবছরই বাংলাদেশের নদ-নদী ও সমুদ্রসীমায় ইলিশের বংশ বিস্তার বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদিও প্রজনন মওসুমে জাটকা ও মা ইলিশ নিধন এখনো পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। ‘ডিমওয়ালা ইলিশের বিশেষ স্বাদ’ নেয়ার লোভ পরিত্যাগের ক্ষেত্রেও অধিকাংশ ক্রেতার মন-মানসিকতায় আসেনি পরিবর্তন। বর্তমানে বার্ষিক যে ৪ লাখ মেট্রিক টন ইলিশ উৎপাদিত হচ্ছে, ভারতের মরণফাঁদ ফারাক্কা বাঁধের ধাক্কা না থাকলে পদ্মা নদীতেই আহরণ বেড়ে যেতো আরও ২ লাখ মেট্রিক টন। উৎপাদিত জাতীয় মাছ ইলিশের সরাসরি বাজার মূল্য বর্তমানে অন্তত ২২ হাজার কোটি টাকা। তবে লাখো জেলেসহ বিভিন্ন স্তরে মানুষের কর্মসংস্থান মিলিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে ইলিশের অবদান প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ। ইলিশের অব্যাহত বংশবৃদ্ধি ও আহরণ বেড়ে যাওয়ার ফলে সর্বত্র প্রান্তিক জেলে পরিবারগুলো খুশী। তবে ইলিশের খাতেও একাধিক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারসাজির কারণে দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালে অর্থাৎ যৌক্তিক পর্যায়ে কখনোই নামে না। প্রকৃতির এই উদার দান যা বাংলাদেশের জন্য অনন্য এক সম্পদ সেই চকচকে রূপালী ইলিশের দিকে পড়েছে বিদেশী মাছ-লুটেরাদের লোভাতুর শ্যোন দৃষ্টি। ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও ফিলিপাইনের চোরাশিকারী ও চোরাকারবারীদের মাধ্যমে ইলিশ পাচার থামেনি। এক্ষেত্রে নিবিড় তদারকি ও টহল তৎপরতা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। অন্যদিকে গেল কয়েকদিন আগে দেশে পালিত হয়ে গেল জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০১৮ইং।
এবারের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘মাছ চাষে গড়বো দেশ বদলে দেব বাংলাদেশ’। চার দশকের পরিসংখ্যান বলছে, দেশে ইলিশের উৎপাদন প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিগত ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৩ লাখ ৯৮ হাজার টন ৪শ’ মেট্রিক টন ইলিশ আহরিত হয়েছে। এ বছর তা ৪ লাখ অতিক্রম করবে। আন্তর্জাতিক প্রকৃতি সংরক্ষণ ইউনিয়নের (আইইউসিএন) গবেষণায় জানা গেছে, ১৯৮৭-৮৮ সালে বাংলাদেশে ইলিশের উৎপাদন ছিল ১ লাখ ৯০ হাজার মেট্রিক টন। তখন থেকে ১১ বছর যাবত ইলিশের উৎপাদন ২ থেকে আড়াই লাখ টনে সীমিত থাকে। এমনকি ২০০২-০৩ সালে উৎপাদন দেড় লাখ টনেরও নীচে নেমে আসে। জাটকা ও ডিমওয়ালা মা ইলিশ নিধনকেই এর প্রধান কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা চিহ্নিত করে তা রোধকল্পে চিন্তা-ভাবনাও শুরু করেন।
তখন ইলিশ রক্ষা ও উৎপাদন বাড়াতে সরকারি তোড়জোড় চলে। জাটকা ও মা মাছ ধরা বন্ধকালীন সময়ে বেকারত্ব বিবেচনায় রেখে জেলেদের মাঝে বিনামূল্যে চাল বিতরণ, নগদ সহায়তা, সচেতনতা বাড়ানোসহ বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ পরীক্ষামূলকভাবে এগিয়ে চলে। আর ধীরে ধীরে এর সুফল আসতে থাকে। এই সাফল্যের পথ ধরে উপরোক্ত সহায়তা ও প্রণোদনামূলক উদ্যোগ আরও বিস্তৃত করা হয়। মৎস্য অধিদপ্তর এবং গবেষণা ইনস্টিটিউট সূত্র মতে, বর্তমানে পৃথিবীর মোট আহরিত ইলিশের ৮৬ ভাগই বাংলাদেশের। দেশের নদ-নদী, খাড়িতে আহরিত মোট মাছের ১২ শতাংশই হচ্ছে ইলিশ।
 সমুদ্রসম্পদ বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতে ফারাক্কা বাঁধের গুরুতর বিরূপ প্রভাবে পদ্মায় ইলিশের উত্তম বিচরণ ও প্রজনন এলাকাগুলো গেছে হারিয়ে। স্বাধীনতা লাভের গোড়াতে পর্যন্ত দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ ইলিশ পদ্মা, যমুনা, মেঘনা, কুমার, ধলেশ্বরী, গড়াই, পায়রা, চিত্রাসহ সংলগ্ন নদনদী থেকে আহরণ করা সম্ভব ছিল। ফারাক্কার প্রভাবে পদ্মাসহ অনেক নদীতে চর পড়ে ভরাট এবং নানামুখী বিপর্যয়ের কারণে অভ্যন্তরীণ নদ-নদী ও মোহনায় ইলিশের আনাগোনা কমতে কমতে প্রায় ফুরিয়ে গেছে। তবে সংরক্ষণ নীতির সাফল্যের কারণে বিভিন্ন নদ-নদী, সাগর ও উপকূলে ইলিশের নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। সেখান থেকে বাড়ছে ক্রমাগত ইলিশ শিকার। বর্তমানে প্রায় ৫৫ থেকে ৬০ শতাংশ ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে সাগরের বিচরণশীল এলাকাগুলোতে।
যা নতুন করে আশা জাগিয়ে তুলছে। স্বাদে গন্ধে গ্রহণযোগ্যতায় রূপালী ইলিশের জুড়ি নেই। সরকার কর্তৃক জাটকা ও ডিমওয়ালা মা ইলিশ নিধন রোধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের ফলেই ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কেননা মা ইলিশ ঝাঁকে ঝাঁকে লোনা পানির সাগর ছেড়ে এসে নদ-নদীর মিঠাপানিতে লাখ লাখ ডিম ছেড়ে দেয়া এবং সেই ডিম পোনা থেকে সামান্য বড় জাটকা হয়ে আবারও সাগরে গিয়ে পরিপুষ্ট ও বড় হয়ে থাকে। এই দুই প্রক্রিয়া বা চেইনে বাধা দিয়ে ওদের নির্বিচরে শিকার করা হলেই ইলিশের প্রজনন ও উৎপাদন ব্যাহত হয়। এখন তা রোধ করা হচ্ছে। তবে তা আরও কড়াকড়িভাবে বন্ধ করা হলে ইলিশ জাতীয় অর্থনীতিতে এক বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে দাঁড়াতে পারবে। ইলিশের প্রাকৃতিক প্রজনন বৈশিষ্ট্যগুলো যাতে কখনোই ব্যাহত না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। ইলিশের বিচরণ পথ, প্রজনন মওসুম, সাগরে ও মিঠাপানির দিকে নিয়মমাফিক আসা-যাওয়া, পরিবেশ ইত্যাদি সুরক্ষা জরুরী। ইলিশ শিকার ও সংরক্ষণের মান্ধাতা আমলের পদ্ধতিতেও অনেক অপচয় ঘটছে। এরজন্য উন্নত ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন।
ফিলিপাইনে সবচেয়ে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর মাছ ‘মিল্ক ফিশ’ সুরক্ষায় দেশটি সচেতন। আমাদেরও ইলিশ সম্পদকে সুরক্ষায় আরো পদক্ষেপ নিতে হবে। মনে রাখা উচিত, আরও বিভিন্ন দেশে এমনকি ইরানের কাছে সাগর উপকূলেও কিছু ইলিশ পাওয়া যায়। কিন্তু স্বাদ ও গুণবিচারে বাংলাদেশের ইলিশের কোন তুলনা মিলে না। বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারি বৃহদাকারের ট্রলার ভেসেলগুলো নির্বিচার মাছ শিকার ও নিধন করছে। অবিলম্বে এর নিয়ন্ত্রণ জরুরী। অনেক ট্রলার অবাধে বিশাল আকারের জাল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মাছ ধরার পর সেখান থেকে ছোট আকারের কম দামি মাছ বিশেষত ইলিশ পোনা, জাটকা সমুদ্রেই ফেলে দিয়ে চলে আসে। বঙ্গোপসাগর-উপকূলভাগে ৪শ’৭৬ প্রজাতির মাছ ও চিংড়ি আহরণ করা হয়। এরমধ্যে সর্বাপেক্ষা মূল্যবান বা অর্থকরী মৎস্য সম্পদ হচ্ছে ইলিশ ।
বাংলাদেশের আহরিত বা মোট উৎপাদিত মাছের মধ্যে শতকরা ১২ ভাগেরও বেশি যোগান আসে ইলিশের। জিডিপি’তে ইলিশের অবদান ১ শতাংশেরও বেশি। পৃথিবীর সাগর-মহাসাগরে যে পরিমাণ ইলিশ মাছ আহরণ করা হয় এরমধ্যে ৮৬ শতাংশই উৎপাদিত হয় বাংলাদেশে। তাছাড়া অন্তত ৫০ লাখ মানুষের জীবন-জীবিকা ইলিশের উপর নির্ভরশীল।আমাদের জাতীয় সম্পদ ইলিশ রক্ষায় আমাদের সর্বস্তরের মানুষকে সচেতন হতে হবে।কোনভাবেই আমাদের এই সম্পদকে বিলীন হতে দেয়া যাবে না।তা রক্ষা করার জন্য সরকারি ও বেসরকারিভাবে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহন করতে হবে।
   লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট
Email- ganipress@yahoo.com
০১৮১৮-৯৩৬৯০৯
Please follow and like us:
error20
fb-share-icon
fb-share-icon20

বাংলাদেশ লেখকের কলাম

আরও পড়ুন

গত ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

  • আর্কাইভ

    হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম রইসিসহ দেশটির বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত

    ফরিদগঞ্জে আনারস প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমির আজম রেজার গণসংযোগ অব্যাহত

    ফরিদগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মনিরের তালা মার্কার পথসভা

    যেসব এলাকায় চুরি হয় সে এলাকার নৈশপ্রহরীদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে:ডিএমপি কমিশনার

    আইফোন চুরির অভিযোগে মোঃ রাসেল নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ

    বিএনপি এখন জনগণের আস্থার স্থল : সালাম

    শিল্পখাতকে আরো পরিবেশবান্ধব করতে চাই,শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছে, সে কারণে আবোল তাবল বলছে :মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

    ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এর জামিন নামঞ্জুর:গভীর উদ্বেগ প্রকাশ মির্জা ফখরুলসহ মহানগর দক্ষিণ বিএনপির

     ৪৭ বোতল ফেনসিডিল সহ ০১ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১২, সিপিসি-১, কুষ্টিয়া

    নড়াইলের আর এক আতঙ্কিত জনপদের নাম লোহাগড়া

    বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ

    ‘প্লাটিনাম’ গ্রেডে লিড সার্টিফিকেট পেলো নিপা গ্রুপের ২ সহ প্রতিষ্ঠান

    ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানাতে চান মোদিজি ,ভারতের অবস্থা আজ শোচনীয়: অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    শত শত মানুষের অংশগ্রহণের মধ্যে দিয়ে দাগনভূঁইয়ার কুয়েত প্রবাসী আবু জাফর রাসেলের পিতার জানাজা সম্পুন্ন( ভিডিও সহ)

    আশুলিয়ায় মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের নিয়ে মতবিনিময় সভা

    চাঁদপুর সদরে সুমনের ঘোড়া মার্কাকে ঠেকাতে যত কুট কৌশল

    ফরিদগঞ্জে আনারশ প্রতীকের বিভিন্ন স্হানে গনসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ একজনকে আটক

    রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে:রিজার্ভের পতন কোনোভাবেই ঠেকাতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক!

    নড়াইলে চেয়ারম্যানকে গুলি করে মধুমতিতে পিস্তল ফেলেন, এ ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব

    শিশু, কিশোর- কিশোরী ও নারীদের মানোন্নয়নে কাজ করছে সরকার : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব

    র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

    কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে যাচ্ছেন সৈয়দ তারেক হোসেন

    পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত

    ঋণখেলাপীদের তালিকা বিএনপির সময় বেশি ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক

    দুবাইয়ে ৫৩২ জন বাংলাদেশির বাড়ি-ফ্ল্যাট:দুবাইয়ে আবাসন খাতে সম্পদের পাহাড়!

    যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    গুরুতর অসুস্থ ডাবলুকে দেখতে হাসপাতালে গেলেন আবদুস সালাম

    উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় তৃতীয় ধাপেও ৫১ জন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি

    • Dhaka, Bangladesh
      সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
      SalatTime
      Fajr3:50 AM
      Sunrise5:14 AM
      Zuhr11:55 AM
      Asr3:17 PM
      Magrib6:36 PM
      Isha8:00 PM
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুল হাসান বাবলু
    ই-মেইলঃ dk.kamrul@gmail.com
    ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও: মনির হোসেন
    ই-মেইলঃ fsgtcc@gmail.com
    copyright @ বাংলাদেশ দিনকাল / বিডি দিনকাল ( www.bddinkal.com )
    বিডি দিনকাল মাল্টি মিডিয়া (প্রা:) লিমিটেড প্রতিষ্ঠান।