৩০২ ফিলিপিনোকে আগামীকাল ৩ জুন দেশে পাঠিয়ে দিবে কুয়েতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

প্রকাশ: ২ জুন, ২০২৩ ৫:৪৭ অপরাহ্ণ

বিডি দিনকাল ডেস্ক : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক 302 ফিলিপিনোকে নির্বাসনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যখন এটি কুয়েতে ফিলিপাইন দূতাবাসের সাথে সংযুক্ত একটি আশ্রয়কে সরিয়ে নিয়েছে যেখানে আল-সুরা এলাকায় 462 জন বিদেশী ফিলিপিনো কর্মী ছিল, এবং কুয়েত সরকারী আশ্রয়কে জলেব আল-শুইউখে চলে গেছে, যেখানে তাদের ডেটা পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং তাদের মধ্যে 232 জনকে নির্বাসনের আদেশ দেওয়া হয়েছিল এবং 150 জনকে আটক কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল কারণ তাদের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, আল-রাই দৈনিক রিপোর্ট করে। নিরাপত্তা সূত্রগুলো দৈনিককে জানায়, ফিলিপাইন দূতাবাসকে জানানোর পর জনশক্তির জন্য পাবলিক অথরিটি এবং রেসিডেন্সি অ্যাফেয়ার্স ইনভেস্টিগেশন বিভাগের সমন্বয়ে গতকাল উচ্ছেদ প্রক্রিয়াটি অনুষ্ঠিত হয়। যে বাড়িটি OFWs যেখানে আশ্রয় নিয়েছে আইন ও প্রবিধান লঙ্ঘন করে দূতাবাস ভাড়া দিয়েছে, কারণ বাড়ির ভিতরে বসবাসকারী গৃহকর্মীরা ছিল যারা তাদের পৃষ্ঠপোষকদের কাছ থেকে পালিয়ে গিয়েছিল।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়, নির্ভরযোগ্য সূত্র অনুসারে, বর্তমানে 150 ফিলিপিনোকে PAM আশ্রয় কেন্দ্রে আটকে রেখেছে কারণ তাদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক, অপকর্ম এবং শ্রম বিরোধ থেকে শুরু করে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং সম্পূর্ণ করার জন্য বিচার মন্ত্রনালয় এবং PAM থেকে সহযোগিতা চাওয়া হবে। নির্বাসনের আনুষ্ঠানিকতা। সূত্র আরও জানায়, আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী এবং মানবিক মান বিবেচনায় নিয়ে ফিলিপিনো শ্রমিকদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা ও লজিস্টিক সেবা প্রদানের জন্য মন্ত্রণালয় সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে।

সূত্রগুলি ইঙ্গিত দিয়েছে যে 232 OFW-এর ব্যাচের ভ্রমণ পদ্ধতি, যার মধ্যে 223 জন মহিলা এবং 9 জন পুরুষ, শীঘ্রই ফিলিপাইন দূতাবাসের সাথে সমন্বয় করে সম্পন্ন করা হবে এবং বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া ব্যাচগুলিতে তাদের ম্যানিলায় নির্বাসন করা হবে। সূত্রগুলি যোগ করেছে যে 70 জন ফিলিপিনো OFW ইতিমধ্যেই PAM আশ্রয়কেন্দ্রে বসবাস করছে, এবং তাদের প্রক্রিয়া শেষ করে এবং তাদের জন্য টিকিট বুক করার পরে, 3 জুন শনিবার তাদের আলাদাভাবে নির্বাসন করা হবে। নিরাপত্তা সূত্রগুলি সমস্ত দূতাবাসকে কুয়েতের আইন মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে যে “কোন দূতাবাসের তাদের পৃষ্ঠপোষকদের কাছ থেকে পালিয়ে আসা কর্মীদের জন্য বিশেষ আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন করার অধিকার নেই।”

Please follow and like us: