আজ শনিবার | ২৯শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |২১শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি | রাত ৮:০২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে কিছু কিছু ঘাটতি ছিল বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পর্যবেক্ষক দলের সদস্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সামিনা লুৎফা। তিনি বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়েছে। নানান গুজব-অস্থিরতা আছে। প্রশাসনের কিছু বিষয়ে অব্যস্থাপনাও দেখা গেছে। তথ্যের গ্যাপ এবং ভুল বোঝাবুঝিও দেখা গেছে। সবাই যথেষ্ট পোলিং এজেন্ট পায়নি। অনেকেই পাস পেয়েছেন দেরিতে।
মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পর্যবেক্ষক দলের পক্ষ থেকে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, দুটি হলের কেন্দ্রে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তারা সমভাবে দায়িত্ব পালন করেননি। কিছু কিছু যায়গায় অস্বচ্ছতা দেখা গেছে। দুটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ ধীরগতিতে হয়েছে। এছাড়া রোকেয়া হলে সহকারী প্রক্টরের সঙ্গে ছাত্রদলের বাকবিতণ্ডায় ভোটগ্রহণ কমে গেছে। অনেকেই আসেনি। অনেক কেন্দ্রেই প্রার্থীকে ঢুকতে দেয়া হয়নি জানিয়ে অধ্যাপক সামিনা বলেন, এর কারণ গেট কিপারদের কাছে যথার্থ তথ্য পৌঁছানো হয়নি। এ ধরনের কিছু অব্যবস্থাপনা না থাকলে আমরা আরও ভরসা নিয়ে এটিকে ভালো নির্বাচন বলতে পারতাম।
এসময় অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন জানান, নির্বাচনে বড় কোনো অসঙ্গতি শিক্ষক নেটওয়ার্ক দেখতে পায়নি। অনেক ভোটার ভোট দিয়ে বুথের কলম নিয়ে চলে গেছে জানিয়ে অধ্যাপক সামিনা লুৎফা বলেন, পরে বলপয়েন্ট দিয়ে ভোট দিয়েছে ভোটাররা। এসব ব্যালট মেশিন যদি রিড না করতে পারে তাহলে দায় কার?
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার সকাল ৮টায় শুরু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলে এই ভোটগ্রহণ। যাতে শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা বিপুল পরিমাণ ভোট পান। সূত্র: মানবজমিন
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | |
ওয়াক্ত | সময় |
সুবহে সাদিক | ভোর ৫:২৮ পূর্বাহ্ণ |
সূর্যোদয় | ভোর ৬:৪৪ পূর্বাহ্ণ |
যোহর | দুপুর ১২:৫৪ অপরাহ্ণ |
আছর | বিকাল ৪:২১ অপরাহ্ণ |
মাগরিব | সন্ধ্যা ৭:০৪ অপরাহ্ণ |
এশা | রাত ৮:২০ অপরাহ্ণ |