আজ শনিবার | ১৬ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১লা নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |১০ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি | বিকাল ৫:৩৮

শিরোনাম :

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে: ইসি মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার অন্তর্বর্তী সরকার, ঐকমত্য কমিশন দেশ ও জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল গণভোট ইস্যুতে যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে,কোনো শক্তি এটিকে পেছাতে পারবে না: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বৃহস্পতিবার নতুন করে আরও চারটি প্রতীক যুক্ত করে আবার প্রজ্ঞাপন জারি ইসির : সেই চার প্রতীকের একটি ‘শাপলা কলি’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, অন্তর্বর্তী সরকার এবং আরও দু’-একটি রাজনৈতিক দল একই পক্ষ বলে মনে করছে বিএনপি বিদেশি মিডিয়াকে সাক্ষাৎকার : ক্ষমা চাইবেন না, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে গঠিত সরকারের অধীনে দেশে ফিরবেন না শেখ হাসিনা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর-এর সাথে সৌজন্যে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনার মিসেস সারাহ কুক’র তারেক রহমানের নির্দেশনায় মনোনয়ন চূড়ান্তের শেষ ধাপ:ফোন কলে মাঠে যারা বাংলাদেশের যে কোন আসন থেকে তারেক রহমান নির্বাচন করতে পারেন : সালাহউদ্দিন আহমেদ জানা যাবে ১৩ নভেম্বর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়

সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা মৌলিক না গুণগত?

প্রকাশ: ৩১ অক্টোবর, ২০২৫ ৩:৪৩ অপরাহ্ণ

শায়রুল কবির খান : সংস্কারের প্রশ্নটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি স্থায়ী ও জরুরি বিষয়। কিন্তু কোন ধরনের সংস্কার? মৌলিক নাকি গুণগত? এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে তিনবার মৌলিক সংস্কার হয়েছে। প্রথমটি ১৯৭১ সালে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্ম, দ্বিতীয়টি ১৯৭৫ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাত ধরে জাতিসত্তা ও ধর্মীয় মূল্যবোধে বিশ্বাসী ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’ প্রতিষ্ঠা, এবং তৃতীয়টি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অধীনে সংসদীয় গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা। এসব মৌলিক ভিত্তি স্থাপন হয়ে যাওয়ায় এখন নাগরিকদের মাঝে গুণগত পরিবর্তনের চাহিদা মৌলিক প্রয়োজনীয়তাকে ছাপিয়ে গেছে। এখন নাগরিকদের মাঝে মৌলিক সংস্কারের কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও সুশাসনের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে সংঘটিত ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক নতুন বাঁক। এই অভ্যুত্থানের পর জনগণের প্রধান দাবি ছিল ‘গুণগত পরিবর্তন’, অর্থাৎ সুশাসন ও জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরে এসেও যখন ঐকমত্য কমিশন গঠিত হয় এবং দীর্ঘ ধারাবাহিক বৈঠকের মাধ্যমে ১৭ অক্টোবর ২০২৫ সালে ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষরিত হয়, তখন প্রশ্ন জাগে: আমাদের এই আকাঙ্ক্ষিত সংস্কারের ভিত্তি কি আদৌ মজবুত?

সংস্কার কর্মযজ্ঞ বৈঠক, আলোচনা আর নাগরিক সমাজে কথোপকথনও। আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আকাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রে উত্তরণের যে যজ্ঞ এখনও চলমান, তা নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে আরও গুরুত্বপূর্ণ এই সংস্কার-সংলাপ কথিত জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মধ্যে দিয়ে কতখানি সফলতা পেয়েছে বা পাবে এ প্রশ্ন আমাদের ইতিহাসের দিকে টেনে নিয়ে যায়।

রাজনীতির ইতিহাসে ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের আগে ১/১১-এর সময়ও সংস্কার-সংলাপের মুখোমুখি হয়েছিল দেশ তখন সফলতা পায়নি।

এ বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় ‘ঐকমত্য কমিশন’। ইতোমধ্যে কমিশনটি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিলেন।

১৫ ফেব্রুয়ারি বেলা ৩টায় বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রধান উপদেষ্টা এবং কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় প্রথম বৈঠক। এতে অংশ নেয় ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সরকারের অধীনে একতরফা নির্বাচনের বিরোধিতাকারী বিভিন্ন দল ও জোট।

পরবর্তী পর্যায়ে ১৮ মার্চ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে প্রথম বৈঠক হয় এলডিপির সঙ্গে। এলডিপি চেয়ারম্যান ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ ২০০১-০৬ বিএনপি সরকারের সময় সংসদ-সদস্য এবং দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন, ২০০৬ সালের ২৬ অক্টোবর সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং পরে দল গঠন করেন। ২০০৭ সালের ৩ জানুয়ারি তিনি আওয়ামী লীগের মহাজোটে অংশ নেন।

২০১৭ সালের ১০ মে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ’২০-৩০ ভিশন’ রূপকল্প তুলে ধরেন দলীয় চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। এরপর ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৩১ দফার রাষ্ট্র সংস্কার পরিকল্পনা প্রকাশ করেন। বর্তমানে ‘৩১ দফা’র ওপর ভিত্তি করে সারা দেশে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পাশাপাশি যুগপৎ ধারায় আন্দোলনরত রাজনৈতিক শক্তিগুলোও স্ব-স্ব অবস্থান থেকে ৩১ দফাভিত্তিক সংস্কার কর্মসূচি ঘোষণা করে।

বিএনপি বর্তমানে রাজনৈতিক সংস্কারের অন্যতম নৈতিক ধারক ও বাহক হিসাব সক্রিয়। যদি ঐকমত্য কমিশন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান-এর ১৯ দফা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’র ২০-৩০ ভিশন ও জনাব তারেক রহমান-এর ঘোষিত ঐতিহাসিক ’৩১-দফাকে’ ন্যূনতম ভিত্তি ধরতেন তাহলে দেশ ও জনগণের কল্যাণ নিশ্চিতভাবে সম্ভব হতো বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

ঐকমত্য কমিশন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করলেও, একটি বড় অংশের বিশ্বাস, কমিশনের নিজস্ব লক্ষ্যই শেষ পর্যন্ত প্রাধান্য পেয়েছে।

কিন্তু, ইতিহাসের দিকে তাকালে আমরা দেখি, সংস্কারের নামে আলোচনা ও সংলাপের উদ্যোগ অতীতেও নেওয়া হয়েছে, যেমন ২০০৭-০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়। তখনও সংলাপ শুরু হয়েছিল, কিন্তু তা সফল হয়নি। রাজনৈতিক দল ও সরকারের মধ্যে অবিশ্বাস, একপক্ষীয় সিদ্ধান্ত ও গোপন এজেন্ডা সংলাপকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করেছিল।

২০০৮ সালের ২২ মে ওয়ার্কার্স পার্টি ও বিকল্প ধারার সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সংলাপ শুরু করেছিল ১/১১ সরকার। ওই সংলাপ সফল হবে না ব্যর্থ হবে, তা নিয়ে বিভিন্ন মহলেই ছিল জল্পনা-কল্পনা। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে প্রাথমিকভাবে ব্যর্থতার দিকটি আলোচ্য ছিল। রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্য ও সংলাপের পরিকল্পনা ও বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ করে সংলাপ ব্যর্থ হওয়ার আশঙ্কাই করা হয়েছিল। তবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, সংলাপ ব্যর্থ হওয়ার আশঙ্কা কম এবং সফল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

সরকার ও রাজনৈতিক দলের মধ্যে ভিন্নমতের পেছনে যুক্তিসঙ্গত কারণ ছিল। ১/১১ সরকারের সময় রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি যে বৈরিতা পরিলক্ষিত হয়েছে, তা একটি ষড়যন্ত্রের অংশ বলে অনেকেই মনে করেছিলেন।

সরকারবিরোধী রাজনীতিকরা সরকারের কথা বিশ্বাস করতে অনীহা প্রকাশ করেছিলেন। অভিযোগ ছিল, সরকার এক অংশের রাজনীতি দমন করেছে, অন্যদিকে জনবিচ্ছিন্ন ও দুর্নীতিপরায়ণ অংশকে রক্ষা করেছে।

এ নিবন্ধের লেখকের ২০০৮ সালের ৫ জুলাই দৈনিক দিনকালে ‘সংলাপ নিয়ে সংক্ষিপ্ত লেখা’ শিরোনামে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছিল, যা ছিল তখনকার ১/১১ সরকারের সময়ে মঈন উদ্দিন-ফখরুদ্দিন প্রশাসনের প্রেক্ষাপটে লেখা। সে লেখার একটি অংশে উল্লেখ ছিল, ‘সংলাপের সফলতা নির্ভর করছে নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর। সরকার ও রাজনৈতিক দল কেউই একে অপরকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। জনগণের চাহিদাভিত্তিক সংলাপ সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে সরকার সহজ ও গ্রহণযোগ্য পথ অবলম্বনের চেষ্টা করতে পারে।’

ওই লেখায় বলা হয়েছিল, ‘সংলাপ প্রসঙ্গে সংক্ষেপে দুটি বিষয় বলা যায়: ১. সরকার যদি রাজনৈতিক দলের ওপর বিশ্বাস রাখতে পারে, তাহলে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করার দিকেই যাবে। ২. সরকারের স্বার্থ বিবেচনায় একটি রোডম্যাপ অনুসরণ করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে, নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিদায় নিতে পারে।’

সেই ১/১১-এর সময়কার রাষ্ট্রনৈতিক বাস্তবতা থেকে কতখানি সামনে এগিয়েছে বাংলাদেশ? বিশেষত রক্তস্নাত ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সামগ্রিক উদ্যোগে?

এমন পরিস্থিতিতে তাই প্রশ্ন তোলাই যায় যে, নাগরিকদের নিজের উপলব্ধি ছাড়া শুধু কাগুজে লেখার মধ্য দিয়ে সংস্কার রাষ্ট্রের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কতটুকু কার্যকর করা সম্ভব?

এই নিবন্ধনের লেখক ‘সংলাপ-সংস্কারে টানাপোড়েন’ শিরোনামে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ২৬ এপ্রিল প্রকাশিত লেখায় আগাম ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ঐক্যমত্য কমিশন সংস্কার পরিণতির। যা আজ ৩০ অক্টোবর ২০২৫ বৃহস্পতিবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সংবাদ সম্মেলনে স্পষ্টতই বলেছেন। মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের একটি অংশ উল্লেখ না করেই পারছি না। তিনি বলেছেন, ‘দীর্ঘ ১ বছর ধরে সংস্কার ও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনা অর্থহীন, প্রহসনমূলক এবং জাতির সাথে প্রতারণার শামিল ছিল।’

‘আমরা আন্তরিকভাবেই চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ার সাফল্য কামনা করি কিন্তু একটি দ্বায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে দেশ ও জনগণের প্রকৃত কল্যাণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমাদের অবস্থান গ্রহণ ও প্রকাশে আমরা দ্বায়বদ্ধ।’

প্রশ্ন হলো, সংস্কার প্রক্রিয়া কতটা অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ? বিএনপির ৩১ দফাসহ বিভিন্ন দলের রূপকল্প ও পরিকল্পনাকে যদি ন্যূনতম ভিত্তি হিসাবে বিবেচনা না করা হয়, তবে এই সংস্কার কতটা প্রতিনিধিত্বশীল? অতীতের মতই কি এটি হয়ে থাকবে শীর্ষস্তরের কিছু আলোচনা, যার ফলাফল সাধারণ মানুষের জীবনে কোনও পরিবর্তন আনবে না?

সংস্কার কেবল আলোচনা বা সনদ স্বাক্ষরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। এর সাফল্য নির্ভর করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আস্থা, স্বচ্ছতা এবং জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনের ওপর। নতুবা, এটি হয়ে থাকবে কাগুজে অনুশীলন, যা দীর্ঘমেয়াদে রাষ্ট্রের জন্য টেকসই ফল বয়ে আনবে না।

লেখক: শায়রুল কবির খান- রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাংস্কৃতিক কর্মী

এক্সক্লুসিভ রাজনীতি লেখকের কলাম

আরও পড়ুন

গত ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

  • আর্কাইভ

    আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে: ইসি মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার

    এনসিপি দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, বিএনপি এবং জামায়াতের সঙ্গে আমাদের দূরত্ব হওয়ার কথাটি সত্য নয়

    অন্তর্বর্তী সরকার, ঐকমত্য কমিশন দেশ ও জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল

    গণভোট ইস্যুতে যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে,কোনো শক্তি এটিকে পেছাতে পারবে না: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

    আশুলিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মাদক ও অস্ত্রসহ ৭ জন গ্রেফতার

    সখিপুরে আলোচিত সেই প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে মানববন্ধন

    দেশ গড়তে ধানের শীষের পক্ষে থাকার আহ্বান অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন’র

    সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা মৌলিক না গুণগত?

    বৃহস্পতিবার নতুন করে আরও চারটি প্রতীক যুক্ত করে আবার প্রজ্ঞাপন জারি ইসির : সেই চার প্রতীকের একটি ‘শাপলা কলি’

    নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে -আহমেদ আযম খান

    জাবির শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগে ৭টি সেলফি বাস আটকে রেখেছে শিক্ষার্থীরা

    রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান: অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন

    জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, অন্তর্বর্তী সরকার এবং আরও দু’-একটি রাজনৈতিক দল একই পক্ষ বলে মনে করছে বিএনপি

    বিদেশি মিডিয়াকে সাক্ষাৎকার : ক্ষমা চাইবেন না, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে গঠিত সরকারের অধীনে দেশে ফিরবেন না শেখ হাসিনা

    জাগো বাহে তিস্তা বাঁচাই- শিরোনামে লালমনিরহাটে মানববন্ধন ও ফ্লাশমব অনুষ্ঠিত

    বগুড়ায় টিএমএসএস পরিদর্শনে আরডিএ ও বিআরডিবি’র প্রশিক্ষণার্থী কর্মকর্তাগণ : পল্লী উন্নয়নে নতুন দিগন্তের সন্ধান

    লালমনিরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত।

    সাভারে জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠিত

    মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর-এর সাথে সৌজন্যে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনার মিসেস সারাহ কুক’র

    বিভেদ ভুলে ঐক্যের পথে :মনিরুজ্জামান মনির

    তারেক রহমানের নির্দেশনায় মনোনয়ন চূড়ান্তের শেষ ধাপ:ফোন কলে মাঠে যারা

    কুড়িগ্রামে যুবদলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নানা আয়োজনে পালন

    কুড়িগ্রামে বিএনপির মনোনয়ন চূড়ান্ত হয়নি, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান তারেক রহমানের

    রাজউকের কোন নিয়ম না মেনেই রাজধানীর মধ্য বাড্ডা এলাকায় ভবনের নির্মাণ কাজ দিনে-রাতে চলছে

    ফ্যাসিষ্ট চক্রান্তের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার আহ্বান আমিনুল হকেরআপনি

    আশুলিয়া প্রিন্ট মিডিয়া জার্নালিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন

    জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সালমান শাহর অপমৃত্যু মামলাকে হত্যা মামলায় রূপান্তরের নির্দেশ দেন আদালত

    শাহবাগে আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি

    বাংলাদেশের যে কোন আসন থেকে তারেক রহমান নির্বাচন করতে পারেন : সালাহউদ্দিন আহমেদ

    বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার করে ৭ নেতার প্রাথমিক সদস্য পদ ফিরিয়ে দিয়েছে বিএনপি


    • শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫
      ওয়াক্তসময়
      সুবহে সাদিকভোর ৫:৪৭ পূর্বাহ্ণ
      সূর্যোদয়ভোর ৭:০৪ পূর্বাহ্ণ
      যোহরদুপুর ১২:৪২ অপরাহ্ণ
      আছরবিকাল ৩:৫৫ অপরাহ্ণ
      মাগরিবসন্ধ্যা ৬:১৯ অপরাহ্ণ
      এশা রাত ৭:৩৬ অপরাহ্ণ
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুল হাসান বাবলু
    ই-মেইলঃ dk.kamrul@gmail.com
    copyright @ বাংলাদেশ দিনকাল / বিডি দিনকাল ( www.bddinkal.com )
    বিডি দিনকাল মাল্টি মিডিয়া (প্রা:) লিমিটেড প্রতিষ্ঠান।