আজ রবিবার | ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৮ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |২০শে জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি | দুপুর ১২:৩১
বিডি দিনকাল ডেস্ক : বৃহস্পতিবার বিকালে নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল আয়োজিত মহান “মে” দিবসের শ্রমিক সমাবেশে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি তুলে ধরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সুনির্দিষ্টভাবে জাতীয় নির্বাচনের রুপরেখা ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘‘ বিএনপি মনে করে, সংস্কার ও নির্বাচন উভয়টি প্রয়োজন। অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান আপনারা একটু সর্তক থাকবেন। অন্তবর্তীকালীন সরকারের একটি অংশ সংস্কার এবং নির্বাচনকে দাঁড় করিয়ে ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরিকল্পিতভাবে বিরোধী উসকে দিতে চায়… গণতন্ত্রকামী জনগনের মনে এই ধরনের বিশ্বাস জন্ম দিতে শুরু করেছে।”
‘‘তাদের(অন্তবর্তীকালীন সরকার) কাছে আমাদের আহ্বান… স্বল্প মেয়াদি এবং দীর্ঘ মেয়াদি সংস্কার প্রস্তাবনা প্রণয়ন করুন। কোনো রাজনৈতিক দলের আপত্তি নেই। তবে পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী, বিচার বিভাগ এবং নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুত করুন। সুনির্দিষ্টভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনের রুপরেখা ঘোষণা করুন। অন্তবর্তীকালীন সরকারের কর্ম পরিকল্পনায় পথনকশা, গণতন্ত্রকামী জনগনের সামনে সুস্পষ্ট থাকলে জনগনের সন্দেহ, সংশয় কেটে যাবে।
দুপুর ২টায় বিএনপির শ্রমিক সংগঠন জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের উদ্যোগে এই সমাবেশ হয়। ‘মে দিবসে দিচ্ছে ডাক বৈষ্যম নিপাত যাক’ এ স্লোগানে তাপপ্রবাহের মধ্যেই দুপুর থেকে ঢাকার আশপাশের শিল্পাঞ্চলগুলো থেকে হাজারো শ্রমিক মাথায় লাল ফিতা বেঁধে লাল এবং দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে মিছিল সহকারে এ সমাবেশে যোগ দেয়।
‘নিঃশর্ত সমর্থন অনির্দিষ্টকাল হতে পারে না’
তারেক রহমান বলেন, ‘‘ ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশে জনগনের পক্ষে জনগনের কাছে জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্যই বিএনপিসহ বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোকে অন্তবর্তীকালীন সরকারকে নিঃশর্ত সমর্থন দিচ্ছে। তবে গণতন্ত্রকামী জনগন মনে করে অন্তর্বতীকালীন সরকারের্ প্রতি অনির্দিষ্ট কালের জন্য সমর্থন অব্যাহত রাখা যৌক্তিক নয়।”
‘‘ পলাতক স্বৈরাচার যাতে আর যেন মাথাচাড়া দিয়ে উঠার সুযোগ না পায় এজন্য জনগনের কাছে জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরী। ফ্যাসিস্ট কিংবা স্বৈরাচার হওয়ার মন্ত্র দেশের সংবিধান কিংবা দেশের আইনে লেখা থাকে না। বরং সংবিধান ও আইন না মানার কারণে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয়।”
তিনি বলেন, ‘‘ একজন ব্যক্তি বা গোষ্ঠি যখন থেকে নিজেকে কিংবা নিজেদের একমাত্র অনিবার্য্ অপরিহার্য্ মনে করে… জনগনের ওপর একক সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে শুরু করে তখন থেকেই ফ্যাসিবাদের যাত্রা শুরু হয়।”
‘‘এই কারণে বলতে চাই, কোনো ব্যক্তি অথবা গোষ্ঠির মনে বিনা ভোটে ক্ষমতা দীর্ঘায়িত সুপ্ত ভাবনা মনের আকাংখা যেন রাষ্ট্র ও সরকারকে ফ্যাসিবাদের প্রতি প্রলুব্ধ করতে না পারে সেজন্যই জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, নির্বাচিত জাতীয় সংসদ এবং জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করা দরকার।”
‘গণবিপ্লব ও গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদ অথবা স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর বিশেষ পরিস্থিতিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কিংবা অন্তবর্তীকালীন যে সরকার গঠিত হয় তা ‘অবৈধ না হলেও জনগনের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নয় এবং বিকল্প হতে পারে না’ বলেও সকলকে স্মরণ করিয়ে দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
‘মানবিক করিডোর: সিদ্ধান্ত আসতে হবে জনগন থেকে’তারেক রহমান বলেন, ‘‘ দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের সঙ্গে জড়িত এমন একটি স্পর্শকাতর বিষয় সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে অন্তবর্তীকালীন সরকার কিন্ত জনগনকে জানায়নি। এমনকি জনগনের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গেও কোনোই আলোচনা করার প্রয়োজন বোধ করেনি।দেশের জনগনকে না জানিয়ে অন্তর্বতীকালী সরকার এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে কিনা কিংবা নেওয়া উচিত কিনা এই মুহুর্তে সেই বিতর্ক আমি তুলতে চাই না।”
‘‘ তবে দেশের স্বাধীনতা প্রিয় জনগন মনে করে.. করিডোর দেওয়া না দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে হবে জনগনের কাছ থেকে, সিদ্ধান্ত আসতে হবে জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জাতীয় সংসদের মাধ্যমে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে গণতান্ত্রিক বিশ্বের দেশে দেশে এটাই নিয়ম, এটাই রীতি।”
তারেক রহমান বলেন, ‘‘ আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট বিদেশীদের স্বার্থ রক্ষায় স্বার্থে নয়। অন্তবর্তীকালীন সরকারকে সবার আগে দেশের জনগনের স্বার্থ নিশ্চিত করতে হবে।”ে
‘‘ কারণ মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান কিংবা অন্য কোনো দেশ নয়, সবার আগে বাংলাদেশ…এটিই হতে হবে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।”
‘উস্কানিতে কেউ বিভ্রান্ত হবেন না’ঃশ্রমজীবী-কর্মজীবী মানুষকে উপেক্ষা করে কোনো রাষ্ট্র এগিয়ে যেতে পারে না উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘‘ একাত্তর সালের অর্জিত মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ, ’৭৫ সালের ৭ নভেম্বর আধিপত্যবাদ এবং তাবেদারমুক্ত বাংলাদেশ, নব্বইয়ের স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশ, ২০২৪ এর ৫ আগস্টের ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ দেশের ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে জনগনের একটি সুমহান আকাংখা… সেটি হচ্ছে একটি বৈষ্যমহীন, নিরাপদ, মানবিক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ।”
‘‘ আজকে এই বিশেষ দিনে দেশের কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষ দলমত বর্ণ নির্বিশেষে দেশের গণতন্ত্র প্রিয় জনগনের প্রতি আহ্বান কোনো উস্কানি কিংবা অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ থেকে আজ পর্যন্ত সকল শহীদদের কাংখিত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই, ঐক্যবদ্ধ থাকি। কারণ অনৈক্যের সুযোগ নিয়ে পরাজিত পলাতক অপশক্তি যাতে আর পূনর্বাসিত হবার সুযোগ না পায়। এই ব্যাপারে সকলে সর্তক ও সজাগ থাকুন।”
বেলা ২টা ১০ মিনিটে সমাবেশের কার্যক্রম শুরু হয়। সমাবেশের আগে সকাল ১০টা থেকে জাসাসের শিল্পীরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
‘দ্রুত সংস্কার শেষে করুন’ঃবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘‘ এই সমাবেশ থেকে আমরা দাবি করছি, অবিলম্বে সমস্ত সংস্কার যেগুলোতে একমত হয়েছে দলগুলো সেই সংস্কারগুলো ইমপ্লিমেন্ট করেন…এবং দ্রুত নির্বাচনে ব্যবস্থা করে। সেগুলোতে একমত হবে না সেগুলো চাটার্ড অব রিফর্মস তা পরবর্তি পার্লামেন্টে পাস করানোর ব্যবস্থা করেন।”
মানবিক করিডোর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘ দয়া করে রাজনৈতিক দলগুলোকে ইগনোর করে অবহেলা করে এমন কোনো চুক্তি করবেন না যেই চুক্তি বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যাবে।”
আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের সার্বজনীন শ্লোগান ‘দুনিয়ার মজদুর এক হও’ শ্লোগান ধরে বক্তব্য শেষে করেন বিএনপি মহাসচিব।
‘কিছু কিছু ছেলে-পেলে বলে ১৭ বছর কি করেছি?’মির্জা আব্বাস বলেন, ‘‘ এই যে মঞ্চে উপবিষ্ট আছেন আমার নেতৃবৃন্দ, আমার সামনে আছেন আমাদের কর্মীরা কেউ কি বলতে পারবেন ১৭ বছরে আপনার জেলে যান নাই, কেউ কি বলতে পারবেন বিএনপির নেতৃবৃন্দ কেউ জেল খাটেন নাই, গ্রেফতার হয় নাই… এখানে পুরো মঞ্চটাই যারা আছেন… সবাই জেলে ছিল… এমনকি আমাদের নেতা তারেক রহমান পর্যন্ত জেলে ছিলেন।”
‘‘ আর আমি আশ্বর্য হয়ে যাই কিছু কিছু ছেলে-পেলে বলে ১৭ বছর আপনার কি করেছেন? আরে ১৭ বছর আমরা গাছের গোঁড়ায় পানি ঢেলে গাছের গোঁড়া নরম করেছি… সেই গাছের আগায় বসে আপনারা ফল খেয়েছেন। দুই দিনে হাসিনার পতন হয়ে যায়নি।এটা যা্রা বলেন, তারা মিথ্যার সাথে বসবাস করেন, তারা সত্যি কথা বলেন না, তারা বিএনপিকে ক্রেডিট দিতে চান না। কিন্তু বিএনপিকে এই দেশের জনগন ভালোবাসে। আমি বলব, একা একা ক্রেডিস নিতে গিয়ে দেশটাকে ধবংস করবেন না।”
তিনি বলেন, ‘‘ সামনে দেশের দুর্দিন মারাত্মকভাবে এগিয়ে আসছে। আমরা ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে কথা বলতে বলতে নিজেরা ফ্যাসিস্ট হয়ে যাচ্ছি কিনা একটু খেয়াল রাখা দরকার… ফ্যাসিস্ট তাড়াতে গিয়ে আমরা আবার ফ্যাসিস্ট হয়ে যাচ্ছি কিনা এটা খেয়াল রাখবেন। আমরা বলতে কিন্তু বিএনপির কথা বলি নাই, সবার কথা বলছি আমি।”
‘‘ একেক জন একেক কথা বলছেন, কেউ কারো কথা মানছে না। এই অনৈক্য দেশটাকে শেষ করে দেবে।”
‘গণতন্ত্র আজ চোরাবালিতে’ঃগয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘‘ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হলেও এখনো গণতন্ত্র আলোর মুখ দেখেনি। সম্প্রতিকালের বিবেচনায় বলতে হয়, গণতন্ত্র চোরাবালুতে আটকা পড়েছে। এই চোরাবালু থেকে গণতন্ত্র উদ্ধার করা এই কাজটিও সম্পন্ন হবে।”
‘‘ আমি দৃঢ় চেতা নেতা তারেক রহমানের্ প্রতি আস্থা রেখে বলছি, আমরা যখন এতোটুকু পথ যখন আসতে পেরেছি সেই গণতন্ত্র আলোর মুখ দেখবে তার নেতৃত্বে্ এটা বাংলাদেশের জনগনের প্রত্যাশা।”
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ পত্র-পত্রিকায় বিএনপির বিরুদ্ধে লেখালেখি হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘‘ সব লেখা বিএনপির বিরুদ্ধে, নেতাদের বিরুদ্ধে। গণতন্ত্র ও বিএনপি একটি নাম, এক এবং অভিন্ন।”
‘‘ বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আমি মাপেই মাপতে চাই। তাই গণতন্ত্র উদ্ধার হলেই বিএনপির বিরুদ্ধে এই ষড়যন্ত্র থামবে, নতুবা থামবে না।”
‘শ্রম কমিশনের সংস্কার দ্রুত বাস্তবায়ন চাই’নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘‘ আমরা জানি সম্প্রতি একটা শ্রম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা হয়েছে । আমরা এই সমাবেশ থেকে দাবি করব, যে যে শ্রম সংস্কার কমিশন থেকে যেসব প্রস্তাবগুলো দেয়া হয়েছে তা আগামী মে দিবসের আগেই আইন করে বাংলাদেশে বাস্তবায়িত করতে হবে।”
‘‘ আমি বিশ্বাস করি, ওই সংস্কারগুলেো বাস্তবায়িত হলেই আমাদের সব সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু আমরা অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারব ইনশাল্লাহ। এভাবেই আমাদের এগুতে হবে… এভাবে এগুতে এগুতে সামনের মে দিবসে ইনশাল্লাহ আমরা আবার নতুন করে শপথ নেবো বাকি অধিকারগুলেঅ আদায়ের জন্য।”
শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইনের সভাপতিত্বে এবং শ্রমিক দলের প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক মঞ্জরুল ইসলাম মঞ্জুর সঞ্চালনায় এই সমাবেশে শ্রমিক দলের প্রধান সমন্বয়ক শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, বিএনপির শ্রম বিষয়ক সহ-সম্পাদক হুমায়ুন কবীর খান, ফিরোজ-উজ-জামান মোল্লা মামুন, শ্রমিক দলের সালাহউদ্দিন সরকার, আবুল কালাম আজাদ, মেহেদি আলী খান, আবুল খায়ের খাজা, মোস্তাফিজুল করীম, সুমন ভুঁইয়া, প্রয়াত শ্রমিক নেতা আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমান প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
বিএনপির নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ,মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়,নজরুল ইসলাম খান , সাংগঠনিক সম্পাদক সাইয়েদুল আলম বাবুল, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানি, কৃষক দলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিন, যুব দলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন ।
এই সমাবেশে বিএনপির আহমেদ আজম খান, শামসুজ্জামান দুদু, আবদুস সালাম পিন্টু, আমান উল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, লুৎফুজ্জামান বাবর, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, আবদুস সালাম আজাদ, রশিদুজ্জামান মিল্লাত, মীর সরাফত আলী সপু, এবিএম মোশাররফ হোসেন , ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহবায়ক আমিনুল হক, সদস্য সচিব মোস্তফা জামান, মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক রফিকুল আলম মজনু, সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিনসহ কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫ | |
ওয়াক্ত | সময় |
সুবহে সাদিক | ভোর ৪:৫১ পূর্বাহ্ণ |
সূর্যোদয় | ভোর ৬:১৫ পূর্বাহ্ণ |
যোহর | দুপুর ১২:৫৫ অপরাহ্ণ |
আছর | বিকাল ৪:১৭ অপরাহ্ণ |
মাগরিব | সন্ধ্যা ৭:৩৫ অপরাহ্ণ |
এশা | রাত ৮:৫৯ অপরাহ্ণ |