আজ বৃহস্পতিবার | ৭ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২৩শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |১লা জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি | রাত ১১:৫২

শিরোনাম :

জানা যাবে ১৩ নভেম্বর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় অন্তর্বর্তী সরকারকে কেয়ারটেকারের আদলে রূপ দিতে হবে — মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ–কুয়েত প্রথম রাজনৈতিক সংলাপ অনুষ্ঠিত ওদের(জেন জি) চিন্তা, ‍ওদের ভাবনা এবং আমাদের চিন্তা-ভাবনার মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাৎ ঃমীর্জা ফখরুল বিএনপিকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বিপরীতে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা সফল হবে নাঃ সালাহ উদ্দিন আহমদ(ভিডিও সহ) অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সরকারের বিবৃতি : নাশকতার প্রমাণ পাওয়া গেলে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া হবে শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হবে :বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় বিমানবন্দরের কার্গো কমপ্লেক্সে অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে পূর্ণাঙ্গ ও স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন তারেক রহমান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো সেকশনে আগুন: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর বিবৃতি বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে স্বাক্ষরিত হয়েছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

প্রকাশ: ২৫ জুলাই, ২০২৫ ৪:০৮ অপরাহ্ণ

অধ্যাপক ডঃ মোর্শেদ হাসান খান: ২০২৪ সালের জুলাই মাসের শেষদিকের উত্তাল দিনগুলোতে, যখন ঢাকা শহর কারফিউর অধীনে স্তব্ধ হয়ে পড়েছিল, ঠিক তখনই মৃতদেহগুলো আসতে শুরু করে রায়েরবাজার কবরস্থানে। কোনো সাইরেন বাজেনি, হয়নি কোনো শোকযাত্রা, কাঁদেনি কোনো স্বজন। প্রতিটি মরদেহ মোড়া ছিল সাদা কাপড়ে—পরিচয়হীন, নীরব। ছিল না কোনো মৃত্যু সনদ, হয়নি কোনো ময়নাতদন্ত। একটার পর একটা মরদেহ দ্রুত মাটিচাপা দেওয়া হয়—মুছে ফেলা হয় তাদের অস্তিত্ব। ব্লক ৪-এর প্রতিটি কবরে গাঁথা ছিল কেবল একটি করে বাঁশের কঞ্চি।

আন্দোলনে নিহত অন্তত ১১৪টি মরদেহ কবর দেওয়া হয় রায়েরবাজারে—এর বেশিরভাগই ১৯ থেকে ২২ জুলাইয়ের মধ্যে, যখন “গুলি করার নির্দেশ”সহ কারফিউ জারি ছিল। তারা কেউ দুর্ঘটনার শিকার ছিলেন না, ছিলেন না কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার। তারা ছিলেন আন্দোলনের শহীদ—ছাত্র, শ্রমিক, পথচারী—যাদের কবর দেওয়া হয় পরিচয়হীন অবস্থায়, কোনো কাগজপত্র ছাড়াই, কোনো জবাবদিহিতা ছাড়াই। অসংখ্য পরিবার তখন মরিয়া হয়ে খুঁজছিল তাদের প্রিয়জনকে—থানায়, হাসপাতালে, মর্গে; কিন্তু বারবার ফিরতে হয়েছে খালি হাতে।

এটি ছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনার ক্ষমতায় টিকে থাকার এক বর্বর প্রয়াস। তাঁর সরাসরি নির্দেশেই দেশজুড়ে জারি হয় কঠোর কারফিউ। দেওয়া হয় “গুলি করার অনুমতি”। বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট ও মোবাইল নেটওয়ার্ক। তবুও—সব বাধা, সব নিপীড়ন অগ্রাহ্য করে—প্রতিদিন রাস্তায় নামে আমাদের সন্তানেরা, বুকভরা সাহসে ভয়কে পেছনে ঠেলে। কিন্তু জবাব এসেছিল কথায় নয়—এসেছিল গুলিতে। প্রতিদিনই বাড়ছিল মৃতের সংখ্যা। হাসপাতালগুলো হয়ে উঠেছিল নীরব মর্গ। রায়েরবাজার রূপ নেয় নামহীন শহীদদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার এক প্রতীকী স্থানে। এটি ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞ।
এই মুছে ফেলা ছিল না কোনো ভুলবশত ঘটনা—এটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত। মরদেহ ব্যবস্থাপনার যে ন্যূনতম নিয়ম—ডকুমেন্টেশন, ডিএনএ নমুনা, ময়নাতদন্ত—সবকিছুই উপেক্ষা করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, কীভাবে পুলিশ ভ্যানে তাড়াহুড়ো করে একসঙ্গে ১০ থেকে ১২টি মরদেহ এনে ফেলা হতো, সাদা কাপড়ে মোড়া, পরিচয়হীন। কবর খোঁড়ার শ্রমিকেরা নিঃশব্দেই সেই মরদেহগুলো একটির পর একটি লম্বা গর্তে মাটিচাপা দিতেন—প্রতিটি কবরে গাঁথা হতো কেবল একটি বাঁশের কঞ্চি।

এই প্রক্রিয়াটি ছিল দ্রুত, নিঃশব্দ এবং নিখুঁত—আর ঠিক সেখানেই ছিল মুছে ফেলার চূড়ান্ত নির্মমতা।

কেবল কয়েক দিনের মধ্যেই এভাবে ডজনের পর ডজন মরদেহ মাটির নিচে হারিয়ে যায়। গোরখোদকদের ভাষায়, তাদের ওপর ছিল চাপ—চুপচাপ, দ্রুত সমাধি দিতে হবে। এগুলো কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না। এটি ছিল একটি সংগঠিত অপরাধের অংশ—একটি ‘হত্যা-যন্ত্র’, যা বেওয়ারিশ দাফনের আড়ালে মৃতদেরকে অদৃশ্য করে দিচ্ছিল। রায়েরবাজারের সেই গণকবরগুলো আজ নিশ্চুপ। কিন্তু তাদের নীরবতা বয়ে আনে প্রতিধ্বনি—প্রশ্নের, শূন্যতার, আর সেই করুণ নিস্তব্ধতার, যা ঘিরে রেখেছে একেকজন মানবসন্তানকে, যাঁরা আর কখনো ফিরে আসেননি। যে শহর একদিন গমগম করত প্রতিরোধের স্লোগানে, আজ সেখানে ভেসে আসে অন্যরকম এক কান্না—অস্ফুট, করুণ, কিন্তু অন্তহীন। যে প্রতিটি মরদেহ কবর দেওয়া হয়েছে নাম ছাড়া, সেখানে একেকটি পরিবার রয়ে গেছে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তায়। আর যে প্রতিটি কবরে গাঁথা আছে কেবল একটি বাঁশের কঞ্চি, তার নিচে চাপা পড়ে গেছে একটি করে না-বলা গল্প।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের বাইরে এক মা ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে ছিলেন—হাতে তাঁর ছেলের একটি ঝাপসা ছবি। আগের রাতে তিনি একজন হাসপাতাল কর্মচারীকে ঘুষ দিয়েছিলেন, যেন অন্তত একবার হিমঘরে ঢুকে মরদেহগুলো দেখতে পারেন। যখন সেই কর্মচারী ফিরে এসে মাথা নাড়েন, তিনি সিঁড়িতে বসেই ঢলে পড়েন। “ও নেই,” কেউ একজন ফিসফিস করে বলে। তিনি চিৎকার করেন না। চলে যান না। তিনি শুধু বসে থাকেন—কেবল ঘণ্টা নয়, দিনের পর দিন। আরেকজন মা কেবল একটি তিল দেখে বুঝেছিলেন, যে মৃতদেহটি তাঁর ছেলের। কিন্তু তখনও সেই মরদেহ ‘বেওয়ারিশ’ হিসেবে কবর দেওয়া হয়ে গেছে। এগুলো কেবল শোকের দৃশ্য নয়—এগুলো একেকটি হারিয়ে যাওয়া মুহূর্ত। যে শোকে সত্য নেই, তা শোক নয়—তা এক প্রকার নির্যাতন।

এক নারী এসেছিলেন রায়েরবাজার কবরস্থানে—ভাঙা মোবাইল স্ক্রিনে ছিল তাঁর ভাইয়ের ছবি। পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তাঁর চাচা। তিনি দারোয়ানকে জিজ্ঞেস করেন, এমন কাউকে কি তিনি দেখেছেন? দারোয়ান মুখ ফিরিয়ে একটি বাঁশের কঞ্চির সারির দিকে ইশারা করেন। “সেদিন বারোটা দেহ কবর দিয়েছিলাম,” চাপা স্বরে বলেন তিনি। সেখানে কোনো নাম ছিল না। কোনো তালিকা ছিল না।

ছিল শুধু মাটির সারি আর খাড়া করে গাঁথা কঞ্চিগুলো। নারীটি মোবাইলটা আরও শক্ত করে ধরেন, আর ফিসফিস করে বলেন, “সে তো শুধু ভিডিও করছিল।” তারা অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন—যেন মাটি থেকেই কোনো উত্তর আসবে বলে অপেক্ষা করেন। কিন্তু কোনো উত্তর আসে না। তারা চুপচাপ ফিরে যান।

যখন একের পর এক মৃতদেহ হারিয়ে যেতে থাকে সেই গণকবরে, তখন পরিবারগুলো ছটফট করে একটিমাত্র খবরে আশায়—কিন্তু চারপাশে কারফিউ, বন্ধ যোগাযোগ, নেই কোনো আহত বা নিহতের তালিকা।

মায়েরা মর্গের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকেন—হাতে ছবি, কণ্ঠে মিনতি। বাবারা এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটে বেড়ান—এই আশায়, হয়তো ছেলে এখনও ‘বেওয়ারিশ’ হিসেবে কবর দেওয়া হয়নি। কেউ কেউ আটক হন চেকপোস্টে, জেরা করা হয়, ফিরিয়ে দেওয়া হয়। আবার কেউ ঘুষ দেন মর্গের কর্মচারীকে—শুধু এক ঝলক দেখার সুযোগ পাওয়ার জন্য। তবে অধিকাংশ সময়ই জোটে কেবল হতাশা।

এই যে মানসিক যন্ত্রণা—তার পরিমাণ পরিমাপ করা যায় না। এই পরিবারগুলো কেবল বেদনায় ভারাক্রান্ত নয়—তাদের প্রিয়জনদের মতো তারাও যেন অদৃশ্য হয়ে গেছে।তারা বাস করছে এক অসমাপ্ত শোকে—যেখানে নেই কোনো কবর, নেই কোনো মোনাজাত, এমনকি নেই মৃত্যুর নিশ্চিত তথ্যও। আর রাষ্ট্রের চোখে—তাদের ছেলে, ভাই, স্বামী নিখোঁজ। তাদের পরিবারের জন্য নেই কোনো ন্যায়ের পথ। না কোনো ক্ষতিপূরণ, না কোনো “শহীদ” সনদ, না কোনো সরকারি মৃত্যুর নথি। নামহীন একটি মরদেহ—শুধু একটি অনথিভুক্ত কাগজমাত্র। আর সেই অনথিভুক্ত অবস্থাই তাদের বঞ্চিত করেছে সব ধরনের সহায়তা ও স্বীকৃতি থেকে। কোনো মন্ত্রণালয় কিছু বলেনি। কোনো ডিএনএ ব্যাংক গঠন হয়নি। নিখোঁজদের জন্য তৈরি হয়নি কোনো জাতীয় তালিকা। এই পরিবারগুলো শুধু শোকাহত নয়—তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে অদৃশ্য।

কিছু আন্তর্জাতিক কণ্ঠস্বর এই গোপনীয়, অমানবিক দাফনপ্রক্রিয়ার কঠোর সমালোচনা করেছে।

তারা একে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন এবং মানুষের প্রতি ন্যূনতম সম্মানবোধের বিশ্বাসঘাতকতা বলে অভিহিত করেছে। ন্যায়ের দাবি এসেছে অনেক দিক থেকেই। আবারও আন্দোলনের ডাক উঠেছে—এইবার কেবল পরিবর্তনের জন্য নয়, বরং মৃতদের পরিচয় প্রকাশের দাবিতে। সামাজিক সংগঠনগুলো ডিএনএ পরীক্ষার দাবি জানিয়েছে। সাংবাদিকেরা কবরের নথিপত্র দেখতে চেয়েছে।

পরিবারগুলো এখনও খুঁজছে। কিন্তু উত্তর এখনও অধরা। জুলাই আন্দোলনে অজ্ঞাত মরদেহ শনাক্ত করতে কেবল একবারই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তাতেও খুব একটা অগ্রগতি হয়নি। তারপর?

নীরবতা। কিন্তু এই নীরবতা কোনো ভয়ের প্রতিফলন নয়—এটি নির্লিপ্ততা।

যারা ক্ষমতায় থেকে এই হত্যার নির্দেশ দিয়েছিল, মদত দিয়েছিল কিংবা চুপ করে ছিল—তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এটি ছিল আন্দোলনকে মুছে ফেলার পরিকল্পনা—যাতে শহীদদেরও মুছে ফেলা যায়। বিলম্বিত ন্যায় শুধু ন্যায়ের অপলাপ নয়—তা ন্যায়ের অপমান। যে শাসকগোষ্ঠী মৃত্যুকে মুছে ফেলার মাধ্যমে রাজত্ব করছিল, তারা আজ আর নেই। কিন্তু তাদের অপরাধ এখনও রয়ে গেছে। এখন নতুন সরকারের দায়িত্ব—সত্যকে আলোর মুখে আনা। প্রতিটি কবর উন্মোচন করতে হবে। প্রতিটি দেহ শনাক্ত করতে হবে। প্রতিটি পরিবারকে জানতে দিতে হবে—তাদের প্রিয়জন কোথায় শায়িত আছেন। প্রতিটি কবরে যেতে হবে নতুন করে। প্রতিটি অজ্ঞাতনামা দেহের পরিচয় নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি মা জানার অধিকার রাখেন—তার সন্তান কোথায় ঘুমিয়ে আছে। এটি কেবল রাজনৈতিক নয়—এটি একটি নৈতিক দায়িত্ব। আমাদের গড়তে হবে কেবল স্মৃতি নয়—রেকর্ড। আমাদের সংগ্রহ করতে হবে সেই নামগুলো, যেগুলো নিরবে উচ্চারিত হয়। সেই ঝাপসা ছবিগুলো, যেগুলো হাত থেকে হাতে ঘোরে। সেই শেষ দেখা স্থানগুলো, যেগুলো কখনও পুনর্মিলনের স্থানে রূপ নেয়নি।

তাদের অনুপস্থিতি জেগে থাকুক আমাদের বিবেকে। প্রতিটি নামহীন কবর হয়ে উঠুক এমন একটি প্রশ্ন, যেটিকে কোনো সরকার মাটিচাপা দিতে পারবে না। প্রতিটি বাঁশের কঞ্চি যেন শুধু নিচের মৃত আত্মার দিকেই নয়, বরং উপরকার অপরাধের দিকেও নির্দেশ করে—একটি অপরাধ, যার বিচার এখনও বাকি। এখন কাজ শুরু হোক। নামগুলো খুঁজে বের করা হোক। আর সেই নামহীন কবরগুলো থেকেই উঠে আসুক ন্যায়বিচার।
লেখকঃ অধ্যাপক ডঃ মোর্শেদ হাসান খান

রাজনীতি লেখকের কলাম

আরও পড়ুন

গত ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

  • আর্কাইভ

    জানা যাবে ১৩ নভেম্বর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়

    প্রতিপক্ষকে দূর্বল ভাবার কোন সুযোগ নেই-ডা: সালাউদ্দিন বাবু

    এবার সেন্টমার্টিনে অসহায় জেলে পরিবারের পাশে তারেক রহমান

    তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু মনন রেজা নীরকে আর্থিক সহায়তা দিলেন বিএনপি নেতা আমিনুল হক

    জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের সময় ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে এক যুবক নিহত

    বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাত ধ্বংসের চেষ্টায় ভারতীয় নাগরিক জগদীশ সিং চক্র

    বিশিষ্ট ইসলামী আলেম শেখ সালেহ আল-ফাওযানকে সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে বাদশাহ সালমান

    গার্মেন্টস শ্রমিককে হত্যা মামলায় উত্তরায় আরিফ মোল্লা নামের যুবলীগ নেতা কারাগারে

    অন্তর্বর্তী সরকারকে কেয়ারটেকারের আদলে রূপ দিতে হবে — মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

    ভিন্নমত দমন নয়, গণতন্ত্রের সৌন্দর্য রক্ষা করতে চাই – আমিনুল হক

    নড়াইলে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুইজন গ্রেফতার

    কুষ্টিয়ায় র‌্যাবের অভিযানে মাদকদ্রব্য হেরোইন সহ ০১ জন নারী গ্রেফতার

    লালমনিরহাটে আ’লীগ-জাপার দলীয় পদ থেকে গণপদত্যাগ করলেন ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যরা।

    উত্তরা দিয়াবাড়ী থেকে বিউপি’র শিক্ষার্থী র্ধষণ মামলার আসামী বিপ্লব রোজারিও-কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব

    বাংলাদেশ–কুয়েত প্রথম রাজনৈতিক সংলাপ অনুষ্ঠিত

    কুমিল্লার দৃষ্টিহীন গায়ক জাহাঙ্গীর আলমের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

    রূপনগর–পল্লবীতে আমিনুল হকের অনন্য উদ্যোগ: মোড়ে মোড়ে ‘পত্রিকা সাইনবোর্ড’ স্থাপন

    কেআইবি’র নির্বাচন ঘিরে বিক্ষুব্ধ কৃষিবিদের বিক্ষোভ

    জুলাই যুদ্ধা চান্দিনার সেই শহীদ তায়িমের কবর জিয়ারত ও স্বজনদের পাশে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’

    ওদের(জেন জি) চিন্তা, ‍ওদের ভাবনা এবং আমাদের চিন্তা-ভাবনার মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাৎ ঃমীর্জা ফখরুল

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য জুবায়েদ হোসাইনকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা

    আমার দেশ পত্রিকার রিপোর্টারসহ কিছু সাংবাদিক হেনস্তার শিকার’র ঘটনায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর বিবৃতি

    চান্দিনার- এতবার গ্রামে জুলাই যোদ্ধা শহীদ তায়িম ভূঁইয়া’র কবর জিয়ারত করে চৌদ্দগ্রামে দৃষ্টিহীন গায়ক জাহাঙ্গীর আলমের বাড়িতে যাবেন আমরা বিএনপি পরিবার

    বিএনপিকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বিপরীতে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা সফল হবে নাঃ সালাহ উদ্দিন আহমদ(ভিডিও সহ)

    নিন্দা, প্রতিবাদ এবং মুক্তি দাবী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির

    কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ এইচএসসি রেজাল্টের দিক থেকে জেলার শীর্ষ স্থানে

    কুষ্টিয়ায় র‌্যাবের অভিযানে জাল টাকা সহ ১ জন গ্রেফতার

    কুড়িগ্রামে বিএনপির খুলি বৈঠক ও ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

    ভাটারা থানা জিতলো জিয়া আন্তঃ থানা ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫-এর গ্র্যান্ড ফাইনাল

    স্বল্প পুঁজি নিয়েও বড় জয় পেলো বাংলাদেশ


    • বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
      ওয়াক্তসময়
      সুবহে সাদিকভোর ৫:৪৩ পূর্বাহ্ণ
      সূর্যোদয়ভোর ৬:৫৯ পূর্বাহ্ণ
      যোহরদুপুর ১২:৪৩ অপরাহ্ণ
      আছরবিকাল ৪:০০ অপরাহ্ণ
      মাগরিবসন্ধ্যা ৬:২৬ অপরাহ্ণ
      এশা রাত ৭:৪২ অপরাহ্ণ
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুল হাসান বাবলু
    ই-মেইলঃ dk.kamrul@gmail.com
    copyright @ বাংলাদেশ দিনকাল / বিডি দিনকাল ( www.bddinkal.com )
    বিডি দিনকাল মাল্টি মিডিয়া (প্রা:) লিমিটেড প্রতিষ্ঠান।