আজ রবিবার | ২২শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ৬ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ |১১ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি | সকাল ৬:৫২

শিরোনাম :

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান:শহীদ আব্দুল্লাহ বিন জাহিদের মায়ের সাথে সাক্ষাৎ করে জিসানের চিকিৎসা খোঁজ নিলেন তারেক রহমান সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ টি এম শামসুল হুদা আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের নবম দিনের বৈঠক শেষ যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে:মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান:ক্যান্সার আক্রান্ত শহীদ পরিবারের সন্তান ও নির্যাতিত ছাত্রদল নেতার পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী করার জন্য বড় দল বিএনপি’র সকল নেতাকর্মীর দায়িত্ব অনেক বেশি:বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে ইসিকে ৪৮ লাখ ডলারের আর্থিক সহায়তা দেবে জাপান ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়ার মাধ্যমে পালিয়ে যাওয়ার ১১ মাসের মাথায় প্রথম কারাদণ্ড হয়েছে শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ঐকমত্য তৈরি হয়েছে:অধ্যাপক আলী রীয়াজ ‘আমাদের প্রধান সমস্যা হলো অপতথ্য, ভুয়া সংবাদ,অপতথ্যের কিছু ছড়ায় বিদেশে থাকা লোকজন, আবার কিছু ক্ষেত্রে স্থানীয়রাও: প্রধান উপদেষ্টা

‘চীনের নেতাকে হোয়াইট হাউসে ডেকে তিরস্কার করতে পারবে না আমেরিকা’

প্রকাশ: ২ মার্চ, ২০২৫ ১১:০৭ পূর্বাহ্ণ

আকার প্যাটেল : তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে জুয়া খেলার অভিযোগ তুলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আক্ষরিক অর্থেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে তিরস্কার করার কয়েক ঘন্টা পর কী লেখা উচিত? ২০২৪ সালের নভেম্বরে অর্থাৎ মাত্র তিন মাস আগে রিপোর্ট করা হয়েছিল যে বাইডেন প্রশাসন রাশিয়ায় আক্রমণ করার জন্য ইউক্রেনকে আমেরিকার তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করার ‘অনুমতি’ দিয়েছে।এর পরে রয়টার্স ‘রাশিয়ান আইন প্রণেতার দাবি ক্ষেপণাস্ত্রের সিদ্ধান্ত নিয়ে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঝুঁকি বাড়াচ্ছেন বাইডেন’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে (শিরোনামটি পরে সংশোধিত করা হয়েছিল)। তার আগের মাস ২০২৪ সালের অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম ব্যাংকার জেপি মরগানের উদ্ধৃত একটি শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছিল, যেখানে লেখা ছিল ‘পশ্চিমা শক্তি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হতে পারে’।

তিনি কেবল ইউক্রেনের যুদ্ধই নয়, গাজায় গণহত্যা এবং চীনের উত্থানকেও বৃহত্তর কিছু পরিবর্তনের জন্য অনুঘটক হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। তাই ২৮শে ফেব্রুয়ারি, শুক্রবার হোয়াইট হাউসের বিখ্যাত ওভাল অফিসে যে সার্কাসটি দেখা গেল, সেটিই একমাত্র ঘটনা ছিল না যখন আমরা মানবজাতির সম্ভাব্য ধ্বংসের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছি।

এই সব থেকে কী বোঝা যায়? প্রথমেই আসা যাক ডনাল্ড ট্রাম্প কী চান? আপাতদৃষ্টিতে এটা বলা কঠিন। কারণ তিনি সহজে অনেক কিছু নিয়ে কথা বলে দেন। ট্রাম্পের সমালোচকরা বলেন যে, তিনি আদপে বোকা এবং হিংস্র- কিন্তু দুবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী একজন ব্যক্তির সাথে এই পরিচয়ের মিল খুঁজে পাওয়া কঠিন। তাই ধরে নেওয়া যেতে পারে যে ট্রাম্প জানেন তিনি কী করছেন। এককথায় বলে যেতে পারে, আমেরিকান প্রেসিডেন্টের আসল লক্ষ্য চীন।

তিনি চীনের উত্থানকে বাধাগ্রস্ত করতে চান যাতে এটি ক্ষমতায় যুক্তরাষ্ট্রের সমান না হয়। তিনি চান ডলারই একমাত্র রিজার্ভ বৈশ্বিক মুদ্রা থাকুক এবং চীন যেন উৎপাদন ও রপ্তানির কিছু অংশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনে। আর তাই তার সমস্ত বৃহত্তর কর্মকাণ্ডকে চীন-বিরোধী দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা উচিত।

পূর্ববর্তী প্রবৃদ্ধির হার বজায় থাকলে আগামী কয়েক দশকে চীন মার্কিন অর্থনীতির সমান হবে এবং তারপরে তাকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ট্রাম্প তা হতে দিতে চান না। প্রথম মেয়াদে চীনের ওপর ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক এবং অন্যান্য বিধিনিষেধ যা বাইডেনের অধীনে যুক্ত করা হয়েছিল, যেমন উচ্চমানের কম্পিউটার চিপের উপর নিষেধাজ্ঞা (চীন যাতে প্রযুক্তিগতভাবে অগ্রগতি না করে) এই পরিকল্পনার সবচেয়ে বড় অংশ। এই মেয়াদে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে আসা সমস্ত চীনা পণ্যের উপর ১০ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করেছেন এবং তারপরে আরও ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন যা ২রা মার্চের সপ্তাহ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে।

ট্রাম্প বলেছেন যে, এর পরিমাণ ৬০ শতাংশ পর্যন্ত যেতে পারে। এর ফলে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রেও উচ্চ স্তরের অনিশ্চয়তা এবং অস্থিরতা তৈরি হবে কারণ অনেক শিল্প একে অপরের সাথে জড়িত। অনেকেই সরাসরি ট্রাম্পের দিকে ইঙ্গিত করেছেন যে, এটি আমেরিকান ভোক্তাদের উপর ততটাই প্রভাব ফেলবে যতটা চীনা কোম্পানিগুলোতে পড়বে, কিন্তু ট্রাম্প বারবার এই উদ্বেগকে উপেক্ষা করেছেন। ডলার ছাড়া অন্য মুদ্রা ব্যবহারের বিরুদ্ধে ব্রিকসকে তার খোলামেলা হুমকি চীনকে নিয়ন্ত্রণে রাখার পরিকল্পনার আরেকটি অংশ। এই যুক্তি অনুসারে ইউক্রেন এবং পশ্চিম এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের সম্পৃক্ততা বিভ্রান্তিকর। সেখানকার যুদ্ধগুলো দ্রুত শেষ করতে হবে যাতে চীনের মূল ব্যবসার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা যায়।

চীন আমেরিকার একমাত্র সমকক্ষ প্রতিযোগী- রাশিয়া নয়, অন্য কেউ নয়। অতএব, সামগ্রিক লক্ষ্য থেকে সরে যাওয়ার কোনও অর্থ হয় না। গাজায় দুই বছরের একটানা ও হত্যাকাণ্ডমূলক বোমাবর্ষণের অবসান ঘটে জানুয়ারিতে ইসরাইলের উপর ট্রাম্পের চাপিয়ে দেওয়া শান্তি চুক্তির মাধ্যমে এবং এখন মনে হচ্ছে মার্কিন সমর্থন উঠে যাওয়ায় ইউক্রেনকে রাশিয়ার কাছে আত্মসমর্পণ করতে হবে।

একবার তা ঘটলে অর্থাৎ, রাশিয়া ইউক্রেন দখলে নিলে চীনের উপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টি আরও তীব্র হবে। কিন্তু যদি তাই হয়, তাহলে ট্রাম্প কেন আমেরিকার বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার এবং মিত্রদের পিছনে ছুটছেন, এমনকি মেক্সিকো এবং কানাডার পিছনেও? আমি মনে করি, এই সবই আমেরিকাকে চীনের চেয়ে এগিয়ে রাখার ক্ষেত্রে ট্রাম্পের আকাঙ্ক্ষার বহিঃপ্রকাশ।

ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক বিশ্ব বাজারে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা এবং অনিশ্চয়তার সৃষ্টি করেছে এবং এটি সর্বদা ডলারকে শক্তিশালী করার দিকে পরিচালিত করে, যেমনটি আমরা প্রত্যক্ষ করছি। ডলারের দাম বৃদ্ধির ফলে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব পণ্য রপ্তানি করা আরও কঠিন হয়ে পড়ে এবং তাই ট্রাম্প বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে চান। হয়তো ট্রাম্প এই বিষয়টি নিয়ে ভেবেছেন, হয়তো ভাবেননি। আমরা আগামী দিনে দেখব, কারণ চার বছর অনেক দীর্ঘ সময়। চীন কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে সেটাই বড় প্রশ্ন। চীনের বিশাল জনসংখ্যা রয়েছে যারা মাত্র ৪০ বছরের মধ্যে ইতিহাসের যেকোনো জাতির চেয়ে দ্রুত দেশের অর্থনীতি এবং শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে গেছে।

চীন তার অবস্থান ধরে রাখার চেষ্টা করবে। প্রথমে তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমান হওয়ার চেষ্টা করবে এবং তারপরে তাকে ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়াস জারি রাখবে। চীনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা আমেরিকা নির্ধারণ করতে পারে না। চীনের নেতাকে হোয়াইট হাউসের রাজার দরবারে ডেকে তিরস্কার করা যাবে না এবং মার্কিন মিত্রদের মতো হাঁটু গেড়ে বসতে বাধ্য করা যাবে না।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাম্প্রতিক উন্নয়ন এবং ২০২৪ সালে বিশ্বের অন্যান্য দেশে চীনা রপ্তানির বৃদ্ধি দেখায় শুল্কের ভয় দেখিয়ে চীনকে থামানো যাবে না। মূলত, যদি ট্রাম্পের প্রাথমিক লক্ষ্য হয় আমেরিকার বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বজায় রাখা, তাহলে ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি নতুন প্রশ্ন তুলে দেবে এরপর কী হবে?তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নাকি অন্য কিছু-কেউই এর উত্তর জানে না।

সূত্র: ন্যাশনাল হেরাল্ড

 

আর্ন্তজাতিক

আরও পড়ুন

গত ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

  • আর্কাইভ

    “যাদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, আমরা তাঁদের ভুলে যেতে পারি না: শহীদদের স্মরণে আমিনুল হক

    চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান:শহীদ আব্দুল্লাহ বিন জাহিদের মায়ের সাথে সাক্ষাৎ করে জিসানের চিকিৎসা খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

    মুরাদনগরে মা ও ছেলে-মেয়েকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা : ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৩৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

    সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ টি এম শামসুল হুদা আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)

    শেখ হাসিনা দেশকে নিঃস্ব করে পালিয়ে গেছে….এড. আহমেদ আযম খান

    এয়ারপোর্ট এলাকা হতে আরও ২ মাদক সম্রাজ্ঞীকে গ্রেফতার করেছে উত্তরা আর্মি ক্যাম্প

    ঢাকা ১৮ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী বিএনপি নেতা মোস্তাফিজুর রহমান সেগুনের আগাম নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

    হবিগঞ্জে শহীদ জিয়া ফুটবল টূর্নামেন্টের ফাইনাল খেলার পুরষ্কার বিতরনীতে আমিনুল হক

    পাওনা টাকা চাওয়ায় উত্তরখানে সাংবাদিকের উপর কসাই পারভেজের ভাড়াটে গুন্ডাদের হামলা

    জামায়াতের আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, সারা বাংলাদেশকে পাটগ্রাম বানিয়ে ফেলছে একদল

    ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: উত্তরা ও উত্তরখানে বিএনপির লিফলেট বিতরণ ও সমাবেশে আফাজ উদ্দিন

    কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল : আইসিইউতে চিকিৎসক ও নার্সের অবহেলায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ!

    কুমিল্লা সদর উপজেলায় যৌথ অভিযানে অবৈধ অস্ত্র সহ গ্রেফতার ১ জন

    রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের নবম দিনের বৈঠক শেষ

    বাড়িতে শোকের মাতম: মায়ের লাশ বাড়িতে রেখে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে দুই শিক্ষার্থী

    জসিমউদ্দিন এলাকা হতে ২ মহিলা মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে উত্তরা আর্মি ক্যাম্প

    যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে:মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

    কুষ্টিয়ায় এতিমদের সাথে কেক কেটে এনটিভির ২৩ বর্ষে পদার্পন উদযাপন

    ‘কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর এলাকা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ০১টি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার

    চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান:ক্যান্সার আক্রান্ত শহীদ পরিবারের সন্তান ও নির্যাতিত ছাত্রদল নেতার পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

    পিআর পদ্ধতি চায় যোগ্যতাহীনরা, জনগণ চায় ব্যালটে ভোট দিয়ে সরকার গঠন – আমিনুল হক

    উত্তরা বাইদা বস্তি এলাকা হতে কুখ্যাত অপরাধী, সন্ত্রাসী আলতাফের ডান হাত মোঃ আলীকে গ্রেফতার করেছে উত্তরা আর্মি ক্যাম্প

    গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী করার জন্য বড় দল বিএনপি’র সকল নেতাকর্মীর দায়িত্ব অনেক বেশি:বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান

    বাংলাদেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে ইসিকে ৪৮ লাখ ডলারের আর্থিক সহায়তা দেবে জাপান

    ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়ার মাধ্যমে পালিয়ে যাওয়ার ১১ মাসের মাথায় প্রথম কারাদণ্ড হয়েছে শেখ হাসিনার

    ‘ফ্যাসিবাদের পতন হলেও লক্ষ্য এখনও অর্জিত হয়নি’ :নজরুল ইসলাম খান

    তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ঐকমত্য তৈরি হয়েছে:অধ্যাপক আলী রীয়াজ

    ‘আমাদের প্রধান সমস্যা হলো অপতথ্য, ভুয়া সংবাদ,অপতথ্যের কিছু ছড়ায় বিদেশে থাকা লোকজন, আবার কিছু ক্ষেত্রে স্থানীয়রাও: প্রধান উপদেষ্টা

    ‘পিআর’ নির্বাচন পদ্ধতির মতো বড় পরিবর্তন জনগণের মতামত নিয়ে সংসদের মাধ্যমে পাশ করতে হবে:আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী

    ঋতুপর্ণা চাকমার ঝলকে নারী এশিয়ান কাপ ফুটবলের মূল পর্বে খেলা নিশ্চিতের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল বাংলাদেশ


    • রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫
      ওয়াক্তসময়
      সুবহে সাদিকভোর ৪:৫০ পূর্বাহ্ণ
      সূর্যোদয়ভোর ৬:১৭ পূর্বাহ্ণ
      যোহরদুপুর ১:০৩ অপরাহ্ণ
      আছরবিকাল ৪:২২ অপরাহ্ণ
      মাগরিবসন্ধ্যা ৭:৪৯ অপরাহ্ণ
      এশা রাত ৯:১৬ অপরাহ্ণ
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুল হাসান বাবলু
    ই-মেইলঃ dk.kamrul@gmail.com
    copyright @ বাংলাদেশ দিনকাল / বিডি দিনকাল ( www.bddinkal.com )
    বিডি দিনকাল মাল্টি মিডিয়া (প্রা:) লিমিটেড প্রতিষ্ঠান।